সোনার খনি | Sonar Khani

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সোনার খনি সই দিয়ে খাবার নিয়ে চলে গেল, কেবল দুইজন রক্ষী গেল না; তারা৷ ফারটেন ও উইলেস | জেলের চতুদ্দিকে তাদের তন্ন-তন্ন করে খোজ! হলো, কিন্তু পাওয়া গেল না। তখন জেলার হারউইকের সেল দেখার জন্য নির্দেশ দিলেন | কয়েকজন HAA সৈন্য সেল পরীক্ষা করতে এলো ; কিন্তু তারা দেখলে যে, সেলের আলো মেভানে৷ ও তাতে চাবি-দেওয়া। ডুপ্লিকেট চাবির সাহায্যে সেলের RAB খুলে তারা ভেতরে ঢুকলো | টর্চের আলোয় তারা! উইলেসের রাইফেল ও তার মৃতদেহ দেখতে পেলো | ফারটেনকে পাওয়া গেল জ্ঞানহীন অবস্থায়। দুজনেই উলঙ্গ ৷ ঘরের আশেপাশে দুই-একটি ছেঁড়া জামার টুকরে৷ পাওয়া গেল | জেলারের আদেশে দেহ দুইটিকে পোস্ট-মর্টেম পরীক্ষার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হলো | রাগে জেলারের সমস্ত শরীর জ্বাল] করছিল । তিনি সঙ্গে-সঙ্গে বিপদের বার্তা চারদিকে মঙ্কেত-ধ্বনির সাহায্যে পাঠাতে আদেশ ছিলেন । সাইরেণের শব্দ চারদিকে কেঁদে-কেঁদে বিপদের বার্তা CHAN করতে লাগল। আর সেই সঙ্গে ছুটল চারদিকে মিলিটারীর গাড়ী--পলাতক শত্রুর সন্ধানে! হাইফেতের কাছে যখন জেনারেল হারউইকের পলায়ন- কাহিনী পোছাল, তিনি তখন ভীষণ রেগে জেলারের অকর্মমণ্যতার জন্য তাকে শাস্তি দেবার আয়োজন করলেন আর সেই সঙ্গে জার্মানীর হতভাগ্য বন্দী দশজন বিখ্যাত ক্যাপ্টেনকেও ডেকে পাঠালেন | এই ক্যাপ্টেনদের ভেতরে যিনি শেষ্ঠ ছিলেন, তাঁর নাম ফানিবল। হাইফেৎ তাকে জিজ্ঞাস করলেন--তুমি হারউইককে চেনে? ফানিবল : আছে হ্যা, চিনি। €



Leave a Comment