রবীন্দ্র-কাব্যভাষা | Rabindra-Kabyabhasha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সন্ধ্যাসঙ্গীত ৭ মেয়েটির মত”, “উষাটি যেমন করে নামে”, “Aye আমার”, “ফুলবধূটির পাশে”, “প্রদীপটি”১, “মেঘটির মত)”, “শিশিরের মরণটি””, “হৃদয় বীাশিটি”, “দেহখানি”, “গাছের ছায়াগুলি” | বিশেষণে স্ত্রীপ্রত্যয়ের ব্যবহার খুব কম। একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ--উদম্মাদিনী চপলার”” (গান সমাপন )। সমাসের প্রথম পদ কিংবা বিশেষণ যেভাবেই ধরি, “আধ” শব্দের ব্যবহার সমন্ধ্যাসঙ্গীতের ভাষার লক্ষণীয় বিশেষত্ব। যেমন, “আধ বাণী”, “আধ মৃদু wie”, “আধ হাসি” 1 বিশেষণ রূপেই হউক Seal সমাসের প্রথম পদ রূপেই হউক “মহা” শব্দের ব্যবহার রবীন্দ্র-কাব্যভাষায় অনেক কাল অবধি একটি বড় বিশেষত্ব ছিল। সমন্ধ্যাসঙ্গীতে ইহার ব্যবহার বেশি না হইলেও আছে। যেমন, “মহা অন ্ুগ্রহ”, “qa পারাবার”* | “-ময়”-প্রত্যয়ান্ত তৎসম ও তদ্ভব শব্দের ব্যবহার প্রচুর আছে | সংস্কৃতে TAS -প্রত্যয়াস্ত শব্দ বিশেষণ | কথ্য বাংলায় এ প্রত্যয় ব্যাপ্ত্য্থে ব্যবহৃত হয়। রবীন্দ্রনাথ বিশেষণে ও ব্যাপ্ত্যর্থে ছুই ভাবেই ইহার ব্যবহার করিয়াছেন | ব্যাপ্ত্যর্থ হইতে সহজে অধিকরণের অর্থ আসিয়া গিয়াছে ৷ যেমন, অনলময় (শ্বাস), অস্থিদন্তময়, গীতময়, জো্যোৎস্নাময় (-অমৃত ), “নানা শব্দময়,” বসম্তহিল্লোলময়, মহাশক্তিময়, মৃত্যুময় (জীবন ), মেঘময় (--পুরে ), বিরামময় ( -_সন্ধ্য৷ ১, CHEAT (-অপখিগুলি ), স্বপন-গোধুলিময়, শতছিদ্রেময়, হাসিময় | সন্বোধক অব্যয় “রে” ক্রিয়াপদের ও সম্বোধন পদের পরে প্রায় যেন প্রত্যয়ের মতই ব্যবহৃত হইয়াছে। এইভাবে “লো” শব্দের ব্যবহারও এক আধবার পাওয়া যায় | যেমন, আয়রে, Blasi রে, হা রে, ওঠ রে, আয় লো I দুইটি Bata অব্যয়ে আদিস্বরলোপ দেখা যায়। “উপর” হইতে “পর” £ “জলদের পর” ( সন্ধ্যা” ), “জীবনের ”পর”” ৷ এ শব্দটি তৃতীয় স্তর হইতে খুব বেশি করিয়। পাওয়া যায় । a. ve >. . “লো” মেয়েলী ভাষার শব্দ ।



Leave a Comment