স্ট্রাইকার | Striker

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মোহভঙ্গ হবে আশা করিনি। আমাদের টগবগে উৎসাহ এইখানেই খানিকট৷ থিতিয়ে গেল। কিছুক্ষণ পর “এইবার চল রে” বলে ওরা টেস্ট-এর' দিকে আবার দৌড় শুরু করল। আমরাও ওদের পিছু নিলাম। বেঁটে, টাকমাথা এক প্রৌঢ় মাঠের মাঝে দাড়িয়ে। পায়ের কাছে গুটি চারেক TA হাফ প্যান্টটা Spa নিচে ঢলঢল করছে। ভুঁড়ি দেখে মনে হয় গেঞ্জির নিচে আর একটি বল রয়েছে। আমরা দৌড়ে এসে ওকে গোল হয়ে ঘিরে পাড়ালাম। একজন পেটে হাত দিয়ে কুঁজে হয়ে BTS লাগল, একজন VY পড়ল, আর একজন বলল, “বিপিনদা যা খাটান, উফ, আর পারা যায় না! এবার আমরা মরে যাব ।” বিপিনদার মুখ খুশিতে ঝকমক করে Baar) কিন্তু যথাসম্ভব গম্ভীর হয়ে বললেন, “কষ্ট না করলে কি কে মেলে 1 বড় প্রেয়ার কি অমনি-অমনি ইওয়া যায়? তোদের আর কি খাটাচ্ছি, আমরা খেলার দিন আড়াইশো ডন, পাঁচশো বৈঠক আর মাঠে চল্লিশ পাক দিয়ে গুণে গুণে একশো শট মেরে ছু সের Be আর আধ সের বাদাম খেয়ে বাবুঘাটে চলে যেতুম। গঙ্গামাটি মেখে ছু ঘণ্টা বসে থাকতুম। ছপুরে পাঁচ ঘণ্টা ঘুমিয়ে মাঠে নামতুম ।” আমার পিছনে দাড়ানো সেই গাট্টাগোট্ট! ছেলেটি চাপা স্বরে বলল, “ফুটবল খেলতো না Bie করতে! 9” বিপিনদা বোধহয় আচ করতে পেরেছেন যে, কেউ একদ্বন মন্তব্য করেছে। তিনি আন্দাজে আমার দিকে তাকালেন। আমি কাটা হয়ে গেলাম। “ইয়েস, কী যেন বললে 1” আমি রীতিমত নারভাস হয়ে, কী বলব ভেবে পাচ্ছি না, খন পিছন থেকে বলে উঠতে শুনলাম, “আমি বলছিলুম যে হপনদাদের সময়ে মিলিটারিদের সঙ্গে খেলতে হতো কিন! dk



Leave a Comment