স্বর্গীয় দেওয়ান কার্ত্তিকেযচন্দ্র রায়ের আত্মজীবন-চরিত [সংস্করণ-১] | Swargiya Deowan Kartickeyachandra Rayer Atmajiban-charit [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
O দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ 7 বয়স ৫ হইতে ১২ বৎসর 7 Ves কাঁলকাতা ও তৎসাঁম্াঁহত আট দশ ক্কবোশের বাঁহদেশে ইংরেজী ঁশক্ষার বড় প্রথা ছিল না। সে সময় কুলের দশক্ষকের ও কেরাণণীর পদ WSIS ইংরেজীতে আর কোন BA মফঃ*বলে TG EBS AT; এবং এই সকল পদের বেতন বা মান আঁধক ছিল না। দেশের ANS জেলার Terma’ পারস্য ভাষায় নবাহ ot সে সকল পদের বেতন আঁধক না হউক, উৎকোচ যথেষ্ট লাভ হইত, এবং পদেরও গোরব 1বলক্ষণ ছিল । এই কারণে মফঃ*বলের প্রধান পাঁরবারেরা আপন আপন সম্ভানাঁদগকে ইংরেজী বদ্যা শিক্ষা না দয়া পারস্য Taare শিক্ষা দিতেন । wera’ আমার পারদ্য বিদ্যারন্ত হয়। প্রথমতঃ একজন foe লালা শক্ষক ননিযন্ত হন । তিনি তিন টাকা বেতন পাইতেন ও AIS আছারাদি কাঁরতেন। আম ও আমার fey sxsw রায় তাঁহার নিকট পাঠারন্ত Bia মধুস:দনকে আম মধ্যম দাদা বাঁলয়া ডাকতাম, এবং এক্ষণেও বাঁলয়া eis! কয়ৎকালানস্তর শক্ষকের Baris, দোষ প্রকাশ ' হইল । তৎকালে আমনবাজার ব্যতাঁত কৃষ্ণনগরের আর কোন স্থানে মাঁদরা প্রস্তুত বা বক্রীত হইত AT | তান প্রত্যহই মধ্যাহ্ন এ বাজার হইতে মদ্য পান কাঁরয়া যাইতেন, এবং কখন সামান্য দোষে আমাকে পীড়ন কাঁরতেন ৷ BACT গযর:জনেরা তাঁহাকে বিদায় কাঁরয়া এক মুসলমানকে তাঁহার স্থানে নিষ্যন্ত কাঁরলেন। এ ওস্তাদের পান-দোষ ছল না বটে, TSS বষম দোষান্ত প্রকাশ হইল | তানি আহারণয় সামগষ্ী Sts ম্যাক তন ক চার টাকা বেতন পাইতেন। এবং ভাণ্ডার হইতে কোন কোন খাদ্য দ্রব্য আমাদের দ্বারা চার কাঁরয়া লইতেন। তাঁহার সন্তোষ সাধন কাঁরতে পারলে আমাদের প্রত সদয় থাঁকিতেন, এ কারণে তান যাহাতে সঞ্তুষ্ট থাকেন, তাহার চেষ্টা কাঁরতাম। নিবারণ রায় নামক একট প্রাঁতবেশগ বালক আমাদের সহপাঠী ছিলেন । তাঁহার উপনয়ন উপাচ্ছত হইলে আমার অজ্ঞাতসারে মধ্যম দাদার ও এ বালকের সাঁহত পরামর্শ' TEA হয় যে, উপনয়নের লব্ধ ভিক্ষার টাকা হইতে মধ্যম দাদার দ্বারা ৫: টাকা ওস্তাদের নিকট পাঠাইবেন ৷ নিধাারত দিবসে দাদা উপাচ্ছিত হইলে নিবারণ কাঁহলেন যে, বাক্সের চাবি পিতার নিকট আছে । দাদামহাশয় আপন চাবি দ্বারা বাক্স খুলয়া টাকা আনিয়া ওস্তাদকে দিলেন। পরাঁদবস বালকের পিতা বাক্সের মধ্যে টাকার সংখ্যা নযন দোঁখরা বালককে তাড়না করাতে, তিন ট্ছার প্রকৃত ভাবল্থা পিতাকে জ্ঞাপন কাঁরলেন। পিতা আমাদের FO faire



Leave a Comment