পরিচয় | Parichay

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৩৪৫ | দাশনিক বান্কমচন্দ্র তাহার স্বভাবের আদর্শে আমাদের স্বভাব গঠিত হইতে থাকুক, মনে এ ব্রত qo করিতে হইবে ।-_তাহ। হইলেই সেই পবিত্র চরিত্রের বিমল cafes আমাদের চরিত্রে পড়িবে। তাহার নির্মলতার মত falas, তাঁহার শক্তির agai সর্বত্রে মঙ্গলময় শক্তি saat করিতে হইবে। তাহাকে সর্বদা নিকটে দেখিতে হইবে, তাঁহার স্বভাবের সঙ্গে একস্বভাব হইবার চেষ্ট৷ করিতে হইবে। অর্থাৎ তাহার সামীপ্য, সালোক্য, সারূপ্য, সাযুজ্য কামনা করিতে হইবে। তাহা হইলেই আমরা ক্রমে ঈশ্বরের নিকট হইব। MG afaal বিশ্বাস করিতেন যে, তাহা হইলেই আমরা ক্রমে সারপ্য ও সাযুজ্য প্রাপ্ত হইব ঈশ্বরের সঙ্গে এক হইব, ঈশ্বরে লীন হইব । ইহাকেই মোক্ষ বলে। ঈশ্বর নিরাকার কি সাকার--বন্কিমচন্দ্র এই বিবাদারণ্যের মধ্যে প্রবেশ করেন নাই। তবে তিনি গুরুর মুখে fears বলিয়াছেন---আর যদি বল ঈশ্বর সাকার-_তিনি শিল্পকারের মত হাতে করিয়া জগৎ গড়িয়াছেন, তাহা হইলেও তোমার সঙ্গে বিচার ফুরাইল ” প্রকৃত কথা এই-_-তিনি অপাণিপাদো জবনে৷ গৃহীতা- অচক্ষুঃ দেখিতে পান, অপদ সর্বত্র যান, fel করে করেন গ্রহণ | অধথ্যাৎ, তিনি “সর্বেন্দ্রিয়গুণাভাসং* যদি চ “সর্বেন্দ্রিয়বিবর্জিতম্‌,। অতএব তাহার সম্বন্ধে সার কথা--অরূপায়োরুরাপায় নম আশ্চর্যক্মণে | কৌতুহলী পাঠক এ সম্পর্কে বন্কিমচন্দ্রের গীতা-ভাষ্য ৮৭-৮ পৃষ্ঠা ও ১২৯১ পৌষের “প্রচারে” প্রকাশিত 'গৌরদাস বাবাজিকে রামবল্লভ বাবুর ভিক্ষাদান' প্রবন্ধ পাঠ করিতে পারেন | সাকার-বাদের ALS] এ প্রবন্ধে চমৎকার ভাবে প্রদশিত হইয়াছে। ঈশ্বর যদি নিরাকার হুন, তবে সাকার উপাসনা--বিশেষতঃ প্রতিমা-পুজা কেন? খযষিরাই ত” বলিয়াছেন--ন cy প্রতিমা অস্তি ax নাম 'মইদ্‌ TE ধর্মতত্ত্বের বিংশতিতম অধ্যায়ে বন্কিমচন্দ্র এ প্রশ্ন উৎথাপন করিয়াছেন এবং ভাগবত হইতে নিয়োক্ত শ্লৌকটি সাদরে উদ্ধ্‌ত করিয়াছেন-_ অর্চাদী METAS তাবদ্‌ ঈশ্বরং মাং স্বকর্মকৃৎ। যাবৎ A বেদ স্ব্থদি সর্বভূতেম্ববস্থিতম্‌ ॥-_ ৩২৯২৫



Leave a Comment