দি ইনভিজিবল ম্যান | The Inbhijibal Man

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দি ইন্ভিজিবল্‌ ম্যান ১১ “দেশলাই দিতে পারে৷ ?”” ওকে বাধা দিয়ে হঠাৎ আগস্তরয বলে উঠলো, “আমার পাইপট! নিবে গেছে ।” মিসেস হলের আর কথাটা শেষ করা হলো A) এতক্ষণ বলতে দেবার পর হঠাৎ এ ভাবে থামিয়ে দেওয়াটা সত্যি বড় অন্যায়। কিন্তু আগাম-দেওয়া ave দুটোর কথা fowl করে মিসেস হল্‌ মনের ভাব দমন করে দেশলাই আনতে গেলো | বেলা চারটে pg আগন্তক ঘরেই রইলো ৷ এর মধ্যে মে কোন ছুতোতেই মিসেস হল্কে ঘরে ঢ,কতে দেয়নি | দুই চারটে নাগাদ অন্ধকার অনেকটা ঘনিয়ে এলো ৷ সাহসে ভর করে মিসেস হুল্‌ অতিথিকে জিজ্ঞাসা করতে যাবে চা চাই কি না, এমন সময় টেড. হেনফ্রি এসে উপস্থিত হলো । হেনফ্রে ঘড়ি মেরামতের কাজ করে। হেন্ফ্রির হাতের ব্যাগটা লক্ষ্য করে মিসেস হল্‌ বললো, “এই যে হেন্ফি, ভালোই হলো তুমি এসে পড়েছে।। একটা পুরোনো ঘড়ি দেখে দেবে একট? ঘড়িটা চলছে ঠিক, বাজছেও ভালো; কিন্তু ঘণ্টার কাটাটা কিছুতেই ছয়ের ঘর থেকে নড়ছে না । মিসেস হলের পিছু পিছু হেন্ফি, আগস্তুকের ঘরের সামনে উপস্থিত হলো। দরজায় টোকা মেরে ঢুকে পড়লো মিসেস Be | আগুনের কাছে ইঞ্জিচেয়ারে শুয়ে আছে আগন্তক । তার ব্যাণ্ডেঙ্গ-বীধা মাথাট। যেভাবে একদিকে হেলে পড়েছে তাতে



Leave a Comment