অশ্রুময় | Ashrumay

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১ sea বাড়ী আসিয়| যখন মাকে প্রণাম করিল। তখন সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হইয়াছে ! ছেলের মাথায় হাত বুলাইয়া দিতে দিতে মানদা wast কহিলেন, “ওরে কল্যাণি! এদিকে আয়, তোর দাদা এমেচে !” কল্যাণী পাকঘরের দিক্‌ হইতে ছুটিয়া আসিল, অশ্রুময়কে প্রণাম করিয়া কহিল, “তুমি fee cas, লোক দাদা, কাল তোমার চিঠি আসেনি, আজ সকালেও এল না, মা তো ভেবেই অস্থির [বিদেশে যারা থাকে, তারা যদি নিয়মমত চিঠি না লেখে, তাতে বাঁড়ীর লোক যে কতখানি ব্যস্ত হয় তা” তোমরা কিচ্ছুটি বোঝ না, দাদা !” অশ্র্ময় কহিল, “তা” তুই তো আর ব্যস্ত হস্‌নি*-_ মানদাস্ুন্দরী একটু হাসিয়| কহিলেন, “ওমা, ব্যস্ত আবার হয়নি! হর্করা আস্তে এতটুকু দেরী হলেই ও ঘর আঁর পথ কর্তে থাকে! এ পাগ্লীর জন্য কি স্বস্তি পাবার যোগট আছে! বাছা যখন ছেলের মা হবেন; তখন যে কি কর্বেন তা” আমি ভেবেই পাইনে 1” কল্যাণী তাহার ক্ষুদ্র রক্তাধর একটু প্রমারিত করিয়| দিয়৷ একটু মৃদু হাসিল ; তার পরযুহুর্তেই ধীরে ধীরে কহিল, “Tara ত দাদা মার কথা ! ছেলের চিঠি না পেয়ে মা কতখানি অস্থির হয়ে ওঠেন !”-_ মান্দা সুন্দরী একটু হাসিয়া কহিলেন, “ক্ষমা বুঝি তুই কাউকেই করিম্নে কল্যাণি 1 তোর সঙ্গে পেরে ওঠাই দায় ।”-_ “বা দোষ va বুঝি আমার! নিজের কথায়ই ধরা পড়ে গেলে, তা” আমি আর কি করি বল? দাদার চিঠি আস্তে একটু



Leave a Comment