সূর্যমুখী | Surjyamukhi

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ea} ‘ ধার ধরে প্রকাণ্ড প্রশস্ত পীচ ঢালা কালো বকৃ-ঝকে পথ। VE অস্ত যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তার দুপাশের বাদাম গাছের ডালে কালো কালো সব বাহুর ঝুলে থাকে। ভয়ঙ্কর নির্জন সেই বাস্তায় মেঘের মতো ঘোলাটে রঙের একটা অতিকায় ষ্টু ভিবেকার যেন ঘুমিয়ে খুমিয়ে চলছিল। খুব আস্তে | সুন্দর জায়গায় এসেছে তারা “এ শহর এমন Waa আমার জানা ছিল ay নিরঞ্জন আস্তে আস্তে জিজ্ঞেস করল, 'তোমার এখানে ভাল লাগছে তো, পপি ?' পপি মাথা ater গাড়ির বাইয়ে ওর চোখ। মোমের পুতুলের মত ছোটু একটি শরীর । হাঙ্কা, বেশ পাতলা A “ও যে কত নরম আর কী অসম্ভব gin’ নিরঞ্জন ঘনিষ্ট বন্ধুদের কাছে বলত আগে আগে | তাই বুঝি এই অদ্ভুত স্বাস্থ্য! বিশেষ করে atest একটা জায়গায় গিয়ে তিনদিন পপির শরীর ভাল থাকছিল ai) তাই নিযে নিরঞ্জনের অবশ্য ভাবনার ও অস্ত নেই। অথচ Wana খাতিরে নিরঞ্জনকে ঘোরাঘুরি না করলে নয়। তবু তো এখানকার কাজের এবং পপির ater আনা বক্কি নিশানাথ পোহাচ্ছে। কাজের ছেলে । নিরঞ্জন মনে মনে স্বীকার করে। এধানে ব্যাঙ্ক আনার ব্যাপারে নিশানাথের উৎসাহ ছিল। স্বাস্থ্যকর জায়গা। তাছাড়া উঠতি নতুন শহর। ভাল ব্যবসা চলে। তখন তারা শিলঙ-এ। নিরঞ্জনেৰ মস্ত টি-গার্ডেন সেখানে। নিশানাথও সঙ্গে ছিল। stasis স্বাস্থ্যকর জায়গাগুলিতেই নিরঞ্জন তার এক একটা ব্যবসা etfs করেছে। যাতে পপিরও হাওয়া বদল হয় আর নিরঞ্জনও চারদিকের কাজকর্ম দেখাশোনা করতে পারে। '



Leave a Comment