শিক্ষায় মনস্তত্ত্ব [সংস্করণ-৩] | Shikshay Manostattwa [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রবেশক শিক্ষা-বিজ্ঞান একটি জটিল শাস্ত্র। “বুনন ধানের” মত থেয়াল-ধুণী STi কতকগুলি জ্ঞানের বীজ ছড়াইয়া দিলেই শিশুর ব্যক্তিত্ব ও apy অঙ্কুরিত হইয়া উঠে না। এই GIS প্রয়োজন হইতেছে, যাহা fre দেওয়া হইনে, সেই শিক্ষাটি গ্রহণ করিবার মত শক্তি ছাত্রের আছে fen তাহা ঠিক করা, যে পদ্ধতিতে শিক্ষা দেওয়| হইতেছে, তাহা উপযুক্ত কিন| তাহাও ঠিক করা। তাহা ছাড়! কোন্‌ বয়সে কি শিখান হইবে, শিক্ষার সময়, বিশ্রাম, চাতদের মনোযোগের ক্ষমতা, এ সমস্তই জানিতে হইবে । TWA হয়ত তক্কগুলি সহজাত প্রবৃত্তি (109010065)* লইয়া] জন্মগ্রহণ করে, এইগুলির উৎকর্ষণ (sublimation) করা, তাহাদিগকে কাজে লাগাইয়] চরিত্র- গঠনের পথে পরিচালিত কর], অনুকরণ, HANGS, অভিভাবন ( sugges- tion ) প্রভৃতির মাধায্যে গণমমের যথাযথ ব্যবহার saa freq ব্যক্তিত্বকে বিকশিত করিয়| তোল]--এই জাতীয় অনেক feta? ছাত্রদের শিক্ষার জন্য প্রযোজন ay) এই oy শিশু-বিজ্ঞানের সঙ্গে মনস্তত্বের একটা নিবিড় সম্পর্ক আছে। মনস্তত্বের উৎপত্তি ও বিবর্তন : এই মনস্তত্ব “ta নিতান্ত অর্বাচীন বিষয় নহে। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণেরে বারণ] যে, এ্যারিঃটল (41:1906006-_যিগি 12-4 ৩২২ BCH দেইত্যাগ করেন তিনিই ) হইতেছেন এই শাস্ত্রের প্রথম পথিকৃৎ । তাহার “De anima” ( On the soul ) নামক নিবন্ধই নাকি qawe বিদ্যার স্তত্রপাত করিয়াছে। + বঙমান TAHT কিস্তু কোনও প্রকার মসহজ।ত প্রবৃত্তিকে স্বীকাব করেন না। তাহাব। aA, মানুষের জীবনের চলতি পথে অজিত অভিজ্ঞতা হইতেই মানুষের যাহা কিছু বৈশিষ্ট্য গডিষ৷ উঠিয়াছে।



Leave a Comment