ভারতবর্ষ [বর্ষ-৩৮] [খণ্ড-২] | Bharatbarsha [Yr. 38] [Vol. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
FINS] জ্যোতির্ময় সেনগুপ্ত ভূধরবাবু এত করিয়াও ব্রীজ কম্পিটিশনের ফাইনালে হারিয়| গেলেন | অথচ ভূধরবাঁণু ভালো খেলেন বলিয়া নাম আছে | সবাই বলিয়াছে, ভূধরবাবু ও Sta পার্টনারকে তাসে হারাইতে পারে সে-ক্ষমতা ওখানে তঅপ্রাপ্য। ভূধরবাবুও মনে মনে তাই জানিতেন। পার্টনারকে একান্তে বলিয়াছিলেন--আরে ছোঃ ! হীরেন ঘোষ আর বিমল মুতস্থৃদ্দির বিরুদ্ধে থেলা [ওদের এখনো Fi cays হয়ণি। কিন্তু'সেই হীরেন ও বিমল তাঁহার নাকের উপর দ্বিয়া কাপ জিতিয়া নিল। ভূধরবাঁবু এরি খুব ধীর-স্থবির। বাইরের বদভ্যাস কিছু নাই; শুধু কোর্টে বিচার করেন আর সান্ধ্য ক্লাবে নিয়মিত ব্রীজ খেলেন এবং সবাই প্রকাণ্রে স্বীকার করে, ভূধরবাবু খুব ভালই থেলেন। তাই ব্রীজে হারিলে তাঁহার মন অত্যন্ত AN হইয়া যায়। এত নাম ছিল তার !...কিন্তু বিধাতা তাহার ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করিলেন। * পরের far ক্ষুব্ধ মনেই তিনি কোর্টে গেলেন। কোর্টে যে তাহার অপ্রতিহত ক্ষমতা তাহা টের পাইয়াই ক্লাবে তাহার অমন পরাজ্জয়টা যেন আরও দুঃসহ হইয়া উঠিল। কিন্তু বাহিরে তাহা প্রকাশ পাইল না; পক্ষ প্রতিপক্ষ Cfaq আমলা ভূধরবাবুকে রোজকার মত ধীর feaz দেখিতে পাইল। বিধাতা নাকি এত বড় ক্ষ্টি করিয়াছেন, এখানে নানা প্রকার উদ্ভট অবস্থার we sfagi মজা দ্বেখিবার জন্য ।-- আশ্চর্য ay) কারণ ঠিক সেই দিনেই তাহার ব্রীজের প্রতিপক্ষ হীরেন ঘোষ জমিদারের একটা মামলা উঠিল! হীরেন cay প্রতিপক্ষ! বাদীপক্ষের প্রথম সাক্ষীর জবানবন্দীর পরে হীরেন ঘোষের উক্লি জেরা করিতেছেন। জেরা কিছুটা দীর্ঘ হইয়া উঠিতেছে। ভূধরবাবু বিরক্ত হইয়া একবার ভ্র ক্ুচকাইলেন। একবার নড়িয়৷ বসিলেন। গলা সাফ করিলেন।'*'হীরেন ঘোষের মুখটা থাকিয়া, থাকিয়া মনে জাগিয়] উঠিতেছে। হীরেন cate নিয়কণ্তে উকিলের wet থাকিয়া তাহাকে পরামর্শ দিতেছিল; AVN. তাহার eee মাঝে মাঝে ভূধরবাবুর কানে আসিতেছে | Ste খেলার প্রতিপক্ষ হীরেন ঘোৌষ--মনের yy বৃত্তিতে মামলার প্রতিপক্ষ হীরেন ঘোষের সাথে জড়াইয়া যাইতেছে। ভূধরবাবুর মন শত্ত হইয়া উঠিল। তারপর উকিল সাক্ষীকে আর একটি প্রশ্ন করিতেই Bray গভীরকণ্ঠে বলিলেন--“আপনার জেরা অসঙ্গত রকম MIT হয়ে যাচ্ছে আর সময় দেওয়া যাবে না 1” বৃদ্ধ উকিল থামিয়া বলিলেন-_“ছজুর 1” তূধরবাবু নিজ ক্ষমতার নিশ্চিত বিশ্বাসে বলিলেন “যা বলছি শুনুন ।” উক্লি সম্মতি জানাইয়া বসিয়া! পড়িলেন। * হরেন ঘোষের মনটা YS খুঁত করিতে লাগিল। সে নির্নকণ্ে উকিলকে বলিল--“একটু বলুন না আদালতকে CY, আর একটু জেরা করা দূরকাঁর 1” উক্লি চাপা অথচ হাকিমের শোনার মত গলায় বলিলেন--“থামুন, এ-হাকিম অল্লেই বুঝে নেন সব ।” fay মামলার ফলাফলের ভোগ হীরেন ঘোষের, কাঙ্গেই সে আবার কি বলিতে যাইতেছিল, কিন্তু উকিল তাহাকে ধমক দিয়া বলিল--আইনের fe বোঝেন আপনি ? যা! বলছি oma ।” YIN CUA অনমন্তষ্ট মনে গাড়ী হইতে বাড়ীর দরজায় আসিয়া নামিলেন। এই গৃহে সে সর্বে-সবা, বাজেই এখানে সে তার ক্ষমতা সম্বন্ধে নিঃসন্দেই । ভিতরে পা' দিয়াই stfafe গলায় ডাক দিল-__ “অনন্ত! wae)” অনন্ত বড় ছেলে। আসিয়া মাথা একটু ap করিয়া দাড়াইল। হীরেন ঘোষ বলিল--“কাল একবার মফঃস্বলে যাও দেখি ।-__ওদিকের মহালট] একটু দেথা দরকার ।” অনস্তের মুখ লাল হইয়া উঠিল। সে একটু eae



Leave a Comment