সূর্যগ্রাস [সংস্করণ-৪] | Surjyagras [Ed. 4]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আজ শিবশংকরের-_তা CHET পড়ে নতুন উৎসাহে। প্রাণভরে গল্প করেন তিনি। সে গল্পের মাঝখানে এক সময়ে বড় ছেলে act এসে যোগ দেয়, মিলু বিলু শোনে ইা-করে, কখন মহামায়৷ আর শাস্তাও এসে বদে সংসারের কাঞজপাট শেষ করে। ছোট স্কুলটি আজ কত বড় হয়েছে তার সঞ্চিত অর্থে আর সম্পত্তিতে! আর এ শ্রীবৃদ্ধির পেছনে আছে শিবশংকরের কত foul, কত পরিশ্রম--কত প্রাণপাত প্রচেষ্টা! লব কথার মোদ্দা কথাটা হলো এই | শিবশংকর বললেন, “আজ মিটিং-এ Barer সেক্রেটারী রায়বাহাদুর অক্ষয়কুমার মুক্তকণ্ঠে বলে গেলেন সেই সব। ঝগড়া- বিবাদ যতোই হোক-_বোঝেন তো সব, কত খেটেছি ওই ইস্কুলটার acy |” কল্যাণী সকৌতুূহলে জিজ্ঞেস করলো, “কি বললেন তিনি 9” “রায়বাহাদুর বললেন, আমার মায়ের নামে ga—fea ভার স্মৃতিকে উজ্জ্বল করেছেন আপনি--আপনাকে হারিয়ে স্কুল নিদারুণ ক্ষতিগ্রস্তই হলো |” কল্যাণী হেসে বললে, “এ কথা শুনে নিশ্চয়ই তোমার যছুবাবুর মুখটা কালে হয়ে গেল ?” “না না মা-তা হয়নি, কখনো তা ছয় ” ঘন ঘন মাথা নেড়ে শিৰশংকর একেবারে অস্থির হয়ে উঠলেন | বললেন, “কে জানতো AY মনে মনে অতো শ্রদ্ধা করে আমাকে ! এর আগে একট দিনের জন্যেও তো তা টের পাইনি! ঝগড়া-বিবাদ হয়েছে, দলাদলি হয়েছে, সেক্রেটারীর ও কানভারী করেছে কথায় কথায়-_জানি, তা মিয়ে আমার যন্ত্রণারও অস্ত ছিল না। কিন্তু এইটে তো জানতুম না মা! ag আসার সময়ে জড়িয়ে ধরে বললে-_দাদা, আমি সব দিকেই ছোট — BAS ছোট, আমাকে ক্ষমা করে, যাও” বলতে বলতে AWarqa ওই ঘটনার চেয়ে সকলকে আরো অবাক করে দিয়ে শিবশংকরের চোখেই সহসা জল এসে গেল।



Leave a Comment