যুদ্ধের ইউরোপ | Juddher Europe

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আমি লিখতে থাকি: গ্যারী, ১৯৪*, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের গ্রারত্তে'.*.-”' বাইরের জগতের কাছে এই আমার শেষ নিউজ compte | * * ; * একটানা! কতোক্ষণ লিখেছি মনে নেই। লেখা শেষ করে দানালার সামনে এসে দাড়ালাম। অদ্ধকারে আবৃত প্যারী নগরী, আলো নেই, নেই জনমানব, নেই কোলাহল । এ যেন মৃত্যুনগরী। সুধু চুর আকাশে মিটি মিটি করে তারা জলছে। _ আমার মনে পড়ে অতীতের কথা--একটা! জাতির পতন ও উত্থান। ধ্বংস থেকে অগ্রগতির পথে | সে বহুদিনের আগের কথা। প্রথম মহাযুদ্ধের পর, COATS সন্ধির শেষে... প্রথম মহাযুদ্ধে বিধ্বস্ত জার্মান ঢেশ। দেশের জনতা হয়ে আছে নিস্তেজ, নিরাশ। অন্ধকার ভবিষ্যতের মধ্যে দিয়ে তার! এগিয়ে চলেছে। যুদ্ধের হিমেবনিকেশ মেলাতে দেশবাসীর হয়েছে ক্লান্ত ৷ এমনি সময় দেশের রাজনীতিক্ষেত্রে এক আলোড়ন গুরু হল। এক নতুন দল, এক নতুন নেতা নিয়ে এল দেশবাসীর কাছে আশার বাণী। ক্ষতিপূরণ যথেষ্ট দেওয়া হয়েছে, আর নয়। Be থেকে এবার জার্মীনিকে মুক্তি দিতে হবে। নতুন নেতা জাতে অ্ট্রয়ান। লেখাপড়া বেশীদুর করেননি বটে fre arate siege | দূরদণিতা ছিল না বটে কিন্তু লোক ভোলাবার পারদণিতা আছে। নতুন দলের নাম স্যাশনালিস্ট মোসালিস্ট, নংক্ষেপে নাৎমী। নাৎসী বাহিনীর কার্যকলাপ দেখে দেশের সরকার হতভম্ব, জনমাধারণ মুগ্ধ । অতএব aay এল দেশের চারিদিক থেকে। ধনী, গরিব, ব্যবসাদার, মজুর সবাই এসে দলের মঙ্গে হাত মেলালেন প্রথম দাবি, ক্ষতিপূরণ বন্ধ করো। যেই কথা, সেই কাজ। ক্ষমতা পেয়ে নাৎসী দল তাদের প্রথম মনস্কামন পূর্ণ করলে।



Leave a Comment