ভারতবর্ষ [বৰ্ষ-৫৫] [খণ্ড-১] | Bharatbarsha [Yr. 55] [Vol. 1]

carry বৈরী রা য়া Pe ke lk এ. আদিলীপকুমার রায় (রমন্তাস ) তিন (পূর্ব প্রকাশিতের পর) ট্রেনে এই জাতের ছাজারেো চিন্তা ও সংশয়ের জটলার মধ্যে পড়ে ওর রাতে ভালে ঘুম হুয় নি। পরদিন ও thre নেমে অশান্ত মনেই গিয়ে পৌছল মহেন্দ্রবাবুর বাড়ীতে । প্রথমেই চমকে গেল বিলাসাভিনয় দেখে । এত চমৎকার বাড়ী ও বেশি দেখে fa—ayq SiMe নয়, কলকাভায়ও দু চারটির বেশি চোখে পড়ে নি--বিশেষ, গঙ্গাভীরে। ও Bee গঙ্গাকে SCALA এসেছে, তাই আরো মুগ্ধ হয়ে গেল। মনের wate হিজিবিজি চিন্তাও এল থিতিয়ে। তারপরেই চমকে উঠল শাস্তি মাকে গঙ্গায় ডুব দিতে দেখে। এ কী চেহারা? কোথায় সেট্‌ dame de salon— যাকে দেখে সাছেবরাও তারিফ করত, বাঙালীদের মধ্যে কেউ নিন্দা, কেউ ঈর্ধা | মাথা মুড়োনো! স্থূল কায়৷ ঝরে প্রায় আধধানা হয়ে গেছে! sta সেরে যখন fefa তিলক কেটে মাল] পরে Sta ঠাকুর ঘরে এদে বসলেন তখন অসিত বাগানে বেষ্বাচ্ছিনগ। ঠাকুর ঘরের একটি খোলা জানালার দিকে তাকাতেই চোখ পড়ল বৃদ্ধা পূজারিণীর পরে। তার fag মধুর কান্তি দেখে ও শুধু মুগ্ধ Ay, অভিতূত হয়ে পড়ল। এ কী ব্যাপার! মনের,' প্রাণের রূপাস্তরের ছবি যেন প্রতি অঙ্গে জল জল করে ফুটে উঠেছে। মুখে স্গমো-পাগিশ নেই বটে, কিন্তু কী নিরুপম শাস্তি! - চোখের সেই তীক্ষ দৃষ্টি যেন গলে BRS হয়ে ফুটেছে। হাসিতেও কাঁ অপূর্ব gayi, সুন্দরীদের eiface মঞ্জলী দেখে ও গভীর ofa পেয়েছে তো suas | কিন্তু এ-হাদি সে-জাতেরই নয়। এ যেন-কী নাম কিসের আশ্বাসে ভরা ?- প্রাপ্তির কি! হবে। বলা কঠিন তার পক্ষে যার কৃষ্ণ লাভ হুয়নি। তবে এটুকু নির্ভয়েই বলা চলে যে, এ হাসির মধ্যে কে|থাও এতটুকু আড়ম্বর নেই, অথচ আত্মসমাহিত,. আত্মরতি। শাস্তে পড়েছিল অন্তর্জোতির কথা। এ-ছাসিতে যেন সে-জো্যোতিরও ছোপ লেগেছে! ও চেয়ে চেয়ে যেন মুগ্ধ হয়ে দেখছে এমন ART লগিতা এসে ডাকল : “মা ডাকছেন, WIE!” | চার অসিত শাস্তি মা-কে ভক্তিভরে প্রণাম করল মাটিস্কে মাথা ঠেকিয়ে । ow ওর মাথায় হাত রেখে আপীর্বা: করে বললেন : “বোসো বাবা।” তার ছুপাশে ছুটি আসন--একটিতে ললিত] ayy, satis ও বমতে যাবে এমন সময় ম| বললেন: “ওদের সবাইকে ডাক cy” ললিতা : মাঃ ওর সবাই গঙ্গায় স্বাই ]