ভারতের পুঁজিতন্ত্রে উত্তরণের ঐতিহাসিক পূর্বশর্ত | Bharater Pujitantre Uttaraner Aitihasik Purbasharta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দুয়েতেহ বাড়াত স্বাতন্ঞ্য আরোপিত হয়, যার ফলে কোন-কোন ইতিহাস- কার প্রাচ্যের প্রথা-প্রতিষ্ঠান-আইনগত ব্যবস্থাটার স্বয়ংসম্পূর্ণ apo সম্বন্ধে জিদ ধরে বলার ভিত্তি পেয়ে যান । সমগ্র সমাজ যে সামাজিক-আথনীতিক বিন্যাসের অঙ্গ সেটাকে tara নিদিষ্ট করে দেয় সেই ক্ষেত্লের aes উপরকাঠামের আধিপত্য থাকে প্রত্যেকটা সমাজে, তা তো বটেই। তবে উপরকাজঠামের প্রথা- প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাটার মধ্যে - সেটার বৈভিন্ন গৌণ অঙ্গ-উপাদান হিসেবে — আরও থাকে অচলিত হয়ে-পড়তে-থাকা কিংবা - উলটে - উদ্ভব হতে-থাকা বিভিন্ন wpa সামাজিক প্রথা-প্রতিষ্ঠানাদি। দীর্ঘকালের সহ-অবস্থানের ধারায় এগুলো পরস্পরের উপর প্রভাব বিস্তার করে, আর সাধারণ সামাজিক বদ্ধতার অবস্থায় সেগুলের আকারগত সংগঠন আর কমভারের সম্নিকষ ঘটতে ws! যেমন, ভারতের জাত-বর্লগত প্রথা-প্রতিষ্ঠান বাবস্থায় দেখা যায় গোষ্ঠীগত সমসংযোগ, দাসোচিত হীনানুগত্য এবং feu আর সামাজিক বগবিভ্যাগ ধারায় সংগশঠনের বিভিন্ন লক্ষণ ৷ জাত- বনগত সোপানতল্প্রের বিভিন্ন স্তরে এইসব উপাদান ছিল ভিন্ন-ভিন্ন আ- কারে, কিংবা ছিল না একেবারেই ; কিন্তু এমনকি প্রশাসনিক আর সামরিক কমীদের উপরতলাগুলোতেও পোষ্ঠীতন্গ্রে কিংবা দাস-মালিকানা ব্যবস্থায় wees প্রভৃ-ভৃত্য সম্পকের ব্যাপক চল feat! এদিক থেকে দেখলে. সামাজিক বর্গের দিক থেকে যা WIM, শাসক শ্রেণীর এমন কোন সামনস্ততালন্প্রিক সোপানতন্ত্র, যেমনটা সামস্ততাল্ল্লিক পশ্চিম ইউরোপে ছিল (যদিও বিভিন্ন বিজাতীয় অংশ ব্যবস্থাটার মধ্যে ঢুকে পড়ত সে- খানেও), তা কখনও ছিল না ভারতে ৷ স্বৈরাচারী শাসকের প্রতি দাসো- চিত আমনুশমত্যের wwe সামরিক এবং প্রশাসনিক কমমযন্দ্রে বিজাতীয় SS (এবং কখনও-কখনও ভিন্ন ধমমতের) মানুষকে ভরতি করার (অনেক সময়ে জোর করে তোকাবার) বহুবিস্তুত রেওয়াজ ছিল প্রাচ্যে, — আমার মনে হয় এর থেকে প্রমাণিত হয় যে, পরবতী-সামন্ততান্প্লিক, নিরঙকুশ সৈবররাচারী শাসনাধীন সমাজের মান অনুসারে বিচার করলে, শাসক শ্রেণী আর সেটার প্রশাসনিক এবং নিগ্রহ কমযন্প্রের সামন্ত তন্ত্রীকরণ প্রাচ্যে অসম্পূর্ণ ছিল । প্রাক্রা্টিশ ভারতে শোষক শ্ে্রেণীগুলির প্থক-পৃথক গ্রপের মধ্যে ভারসাম্যে প্রকাশ পেয়েছিল শুধু সেগুলোর সংখ্যাশক্তি* কিংবা দেশের o's



Leave a Comment