যাতায়াতের পথের ধারে | Yatayater Pather Dhare

ধাতাযরাতের পথের ধারে é --“এক ভদ্রলোক তার ছেলেমেয়েদের জন্য একজনম প্রাইভেট টিউটর চান - কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন। আমি যাচ্ছি তারই খোঁজ নিতে ।” --“আপনার এ-বয়ম তো বিশ্রামের। টিউশনী করবেন কেন ?” -_ “না করলে সংসার চলবে কি ক'রে ?” --“আপনার ছেলেরা কেউ চাকুরী করে না ?” -_“ছেলে ---ই্যা, একজন far: কিন্তু সে আমার আগেই চলে গেছে পৃথিবী ছেড়ে। যাওয়ার সময় তার বয়স হয়েছিল পনেরো । হয়তো পনেরো বৎসরের মেয়াদ নিয়েই সে এসেছিল | বর্তমানে সংসারের পুরুষ বলতে আমি ati! অবশ্য সংসার আমার বড়ো নয়। আমি, আমার Be আর আইবুড়ো৷ ছুটো মেয়ে--এ নিয়েই সংসার । আজকাল মেয়েরাও সেলাইয়ের কাজ ক'রে ত্রিশ-চল্লিণ টাকার মতো রোজগার করে। গাঁয়ের বাড়ী এবং আগেকার দিন হলে হয়তো এতেই কোনোমতে চলে যেতো | কিন্তু আজকাল এবং বিশেষ ক'রে কলকাতার বাজারে তা' দিয়ে চলে না। তাই আমাকেও কিছু না কিছু করতে হয় ।” --“আপনি অন্য আর কি কাজ করেন 1?” —“fags aii কাজ করার শক্তি এবং উৎসাহ আমার আজও আছে। কিন্তু কাজ পাই না। কলকাতার বিভিন্ন স্কুল-কতৃপক্ষের কাছে প্রত্যহই যাতায়াত করি। কিন্তু কেউই আমাকে শিক্ষক হিসেবে গ্রহণ করতে রাজী নন। তারা বলেনঃ আমার বয়স বেড়েছে। এ-বয়সে নাকি উৎসাহ নিয়ে ছাত্র পড়াতে ATTN না। তাদের মতে তারা হয়তো সত্য কথাই বলেন। তাই ge করি ali ঢাকুরিয়ার একটি ছেলেকে পড়িয়ে মাসে