রক্তের অক্ষরে | Rakter Akshare

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পূর্বাভাষ বিপ্লবীজীবনের কাহিনী চিরদিন লোকচক্ষুর অস্তরালে একান্ত গোপনে থাকবে এই ছিলো বিপ্লবীদের শিক্ষ! ও সাধনা। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্টের পূর্ব পর্যস্ত স্বাধীনতা আসছে জেনেও স্বাধীনতার wea রূপটি যে কি হবে wi আমি কল্পনায় ঠিকমতো Sars পারতাম all তাই বিপ্লবী ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কে আমার নামটা তখনও প্রকাশ Bal সংগত হবে কিনা সে-বিষয়ে মনের মধ্যে সংশয় ছিলো | স্বাধীনতা আসবার পরও নিজের রাজনৈতিক জীবন সম্বন্ধে কিছু লিখবো এমন STV আমার ছিলো all সে-সময়ে যে-কয়জন বারেবারেই আমাকে লিখতে Sead করেছেন, তাঁদের মধ্যে প্রধান ছিলেন আমার স্গেহের পাত্রী সাহিত্যিকা শ্রীমতী বাণী রায়। কিন্তু কিছুতেই তখনও লিখবার কথা আমি ভাবতে পারতাম না। পরে আমার ভাই আমাকে লিখবার জন্য রীতিমতো পীড়াপীড়ি করতে লাগলো। তার ক্রমাগত তাগিদে অবশেষে লিখতে শুরু করলাম। কিন্তু লিখতে গিয়েও কেবলই মনে হয়েছে, কেন লিখছি? কী এর সার্থকত! ? কে এই লেখা পড়বে? লজ্জা] পেয়ে কতো বার কলম থেমে গেছে। তাই বোধ হয় এই লেখা ব্যক্তিগত রাজনৈতিক জীবনকে ছাপিয়ে কিছুটা স্পশশ করেছে ইতিহাসকে | ইতিহাসের স্থানগুলি ভ্রমমংকুল হবারই সম্ভাবনা। তাই চ'লে গেলাম ভূপেনদা”*র ( শ্রীভূপেন্দ্রকুমার দত্ত) কাছে। তিনি হাসিমুখে aces লেখাটি হাতে তুলে নিলেন। আগাগোড়া পাঙুলিপি তিনি দেখে দিয়েছেন এবং নানা পরামর্শ ও তথ্য দিয়ে আমাকে উৎসাহিত করেছেন। তূপেনদা'কে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আমার প্রতি তার আন্তরিক cacza অবমাননা করতে চাই না। তাঁদের তো কখনো কৃতজ্ঞতা জানাবার মতো পর মনে করতে পারি না। ভারতবর্ষের রাজনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া অন্য কোনো চিন্তা! এরা MIT স্বপনে জানতেন না। এদের সংস্পর্শে এসে, এদের BRAT হয়ে আমাদেরও রাজনৈতিক জীবন ছাড়া আলাদাভাবে ব্যক্তিগত জীবন বিশেষ- কিছু ছিলো না। এদের সঙ্গে একই সুখ-দুঃখ, WIG, উখখথান-পতন, ভাঙা- গড়াকে সামনে নিয়ে আমরাও চলেছিলাম। তারই একটু কল্পোলধ্বনি হয়তো



Leave a Comment