রাণী বৌ | Rani Bou

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অবিশ্রাপ্ত বর্ষণ চলেছে Auten ড্রুত ছন্দে । SU কড় কড় বাজ পড়ছে। চৌধুরী বলে,--মেলে নাই কালীচরণকে । পাস্তা নাই তাঁর। জোসেফ বলে,--সেই ভোর থেকে কালীচরণকে খুঁজতে খুজতে আমাগোর জান নিক্লে গেছে। Desa দয়ায় জান লিয়ে ফিরেছি। কোথায় ডাক ফাটিয়ে কেঁদে উঠবে রাণী; সী"থির সি'দুর ঘুচতে বসেছে, কোথায় কান্নায় শোকে লুটিয়ে পড়ব, তা নয়। রাণী ফ্যালফ্যাল তাকিয়ে থাকে বোবা চোখে | ছিন্নবাস তার, অচল বুকে টানে। কোলের বাচ্ছাটা সুছিচকাছুনে। তাকে তুলে নেয় বুকে । রাণীর পলকহীন চোখের চাউনি ঘোরাফেরা] করে এর ওর মুখে | বন্যায় ভেসে-যাওয়া কালীচরণের প্রথম ছুটে ছেলের জ্ঞান হয়েছে কিছু কিছু। মৃত্যুর বিয়োগ ব্যথার অনুভূতি জেগেছে তাদের । ছেলে ছুটো ককিয়ে উঠতেই জোসেফ তাদের মুখে হাত চাপলো। বললে,--কীদতে নাই, কাদতে নাই। বুকের ভেতর কেমন যেন একট! মোচড় লাগলো। রাণী শ্বাস ফেলতে পারে না কতক্ষণ। চোখ ছুটি কেন কে জানে বন্ধ করলো। চৌধুরী আর জোসেফের মধ্যে অকারণ ব্যস্ততা দেখা দেয়। ঘর থেকে বেরিয়ে যায় জোসেফ। বড় ছেলে ছটোর হাত ধরে নিয়ে যায় সঙ্গে । চাতালে গিয়ে বলে, --বাপ তোদের বেঁচে থাকতে ee মাস্ত্যি করতিস্‌ তা আমার জান] আছে। মেয়েমান্সের মত কঁদিস না আর, ঢের হয়েছে! বাপ কারও চিরকাল থাকে না। ধমক খেয়ে থেমে যায় শোকার্ত ছেলে ছুটো। জোসেফের কড়া ¢



Leave a Comment