আর্য্য-কায়স্থ প্রতিভা [বর্ষ-৬] | Arya Kayastha Pratibha [Yr. 6]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
একখানি পত্র ।' > FADS OP We FPS, euse wets | oe বলিয়। জানি না, eth, জিজ্ঞাসা “afi | কোন্‌ ব্রাহ্মণ নাজ শতবৎসর মধ্যে বেদ AWG একখানি ag প্রণয়ন করিয়াছৈন? এই দীর্ঘথকালের মধ্যে বেদ ATH যে কোনও গ্রন্থ প্রদীত ইইরাছে তাহা shies লেখনী- প্রস্থত। Stree 4H বলিতে বিস্যাভূষণ মহাশয়ের লঙ্জা হইল না ! যেমন gas যিনি জানেন তিনিই araq, তেমনি ব্রহ্মার কায হইতে ক্ষত্রিয়ধর্মা Stacey উৎপত্তি; এই মহতী জাতিকে যাহারা yy বলে তাহারা rege | : সম্পাদক | সবিনয় নিবেদনমেতৎ-- আপনার act ফাল্গুন তারিখের অনুগ্রহ পত্র পাইলাম | “বেদঞ্রহার” ও “বঙ্গে সংস্কৃত শিক্ষা? এই ছুই প্রবন্ধ সম্বন্ধে যে আপত্তি আছে তাহা সংক্ষেপে নিয়ে লিখিত হইল। কর্তব্যের অনুরোধে যাহা লিখিতে বাধা হইলাম, আশা করি মহাশয়ের নিকট STANT বিরক্তিকর হইবে না। “ব্দে-গ্রহার”--বর্তমান সময়ে এই প্রবন্ধ লিথা সম্পূর্ণ অসঙ্গত কার্য্য। এই প্রবন্ধ মধ্যে যে ছুই মহাত্মার (রমেশচজ্্র দত্তের ও রমেশ চন্দ্র মিজের) লাম উল্লেখ আছে তাঁহারা কেহই ইহলোকে AV মহামতি স্যার রমেশচন্ত্র মিত্র পণ্ডিত নামধারী এক ব্যক্তির অযৌক্তিক, প্রগল্ভতাপূর্ণ, অসার বাক্যগুলি দাঙরে গ্রহণ করিয়া বলিয়াছেন “তবে ত দেখিতেছি ওটা [ acters বঙ্গানুবাদ ] কিছুই Ul নাই, ওঁরূপ কাজে হাত দেওয়াই অন্তায় |” স্যার রমেশচন্ত্র মিত্রের স্তায় মনীষী, অবোধ বালকের জার ব বাক্য গুলি বলিয়াছিলেন, এ z UP ভ/ ১৫ ২ জঞা ৬ চিত কথা ¢ কে ক বিশ্বাদ করিবে? ? a atens asta রমেশচন্দ্রের অভাবে এ বিষয়ের অকাটা প্রমাণ অসম্ভব । যে বিষয়ের উপযুক্ত গ্রমাণ প্রয়োগ অসম্ভব এবং যাহাতে অনেকেরই আপত্তি আছে ant বিষয় মুদ্রাযন্ত্রয় সাহায্যে লোক-সমাজে উপস্থিত অগা প্রচার SI কখনও সঙ্গত TE অপিচ যে ব্যক্তিকে আক্রমণ করা হইয়াছে তিনিও মানবলীলা সম্বরণ ক্রিয়াছেন। ঢোল বাজাইয়া মৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে একত্তয়্কা fol ats করা কি Blanes site প্রায় পঞ্চবিংশতি বর্ষের অধিককাল গত হইল মহাত্মা রমেশচন্জ্র দত্ত মহাশয় ae ICRA বঙ্গানুবাদ করিয়াছিলেন । গ্রী অনুবাদ প্রকাশিত হইলে বঙ্গের stad পণ্ডিতগণ মধ্যে অনেকেই Gertler দত্তমহাশয়কে অমানুষিক ভাবে আক্রমন করিতে ae করেন নাই। অপর দিকে বহুসংধ্যক পণ্ডিত স্তায়াম্রোধে তাঁহার পক্ষমমর্থন করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন। সে সকল গত কথা । পুনরায় বহুকাল পরে অস্বাভাবিক ভাবে সেই বিষয়ের অবতারণা ও সমালোচনা করা বৈধকার্য্য বলিয়া বোধ হয় না। রমেশচন্দ্র দত্ত খর্বেদের বঙ্গানুবাদ করিয়া তভালকার্য্য কি মন্দকার্য্য অথবা সংকার্য্য ফি অসংকার্য্য করিয়াছিলেন এই প্রশ্নের কি উত্তর হইতে পারে! আমাদিগের মতে অঙন্গবাঁদ দ্বারা বঙ্গদেশের ও লোক সমাজের অশেষ মঙ্গল ও উপকার সাধিত হ₹ইয়াছে। প্রবন্ধ লেখকের যুক্তি ও তর্ক মূল্যবিহীন। তাঁহার প্রদর্লিত মতে বেদ প্পর্ণ করিতে প:রে এরূপ ব্যক্তি gre ates তিনি



Leave a Comment