জন্মমৃত্যু-রহস্য | Janmamrityu-rahasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৬ মৃত্যু-রহস্ত পর কোন কাজের জন্য কেই দায়ী হইবে না”; তবে আর ভাবনা কিসের ? যেমন দিন যায় ও রাত্রি আসে, তেমনি জন্মের পর মরণ আসে এবং আবার oy হয়। পৃথিবীর মাটী কোন frat মানের শাশ্বত বাসস্থান নহে, আলেয়ার ( apparition ) মতোই তাহার সতা থাকে চিরদ্িন। মাত্র কিছুদ্বিনের জনই মান্রষের জ্ঞান-চক্ষুকে তাহা আবৃত করে। মাতাপিতার আর্তনাদ, সন্তানের কাতর ক্রন্দন, বিধবার aes, অর্থের প্রলোভন, ইহাদের কোনটার দিকেই fia yer দৃষ্টপাত করে না কোন দিন । তাই মৃত্যুকে জীবাত্মার বিশ্রাম বলা হুয়। মুত্যু--পরিবর্তন বা অবস্থার বিবর্তন ছাড়া অন্য কিছু নয়। পাপপুণ্য ভুলিয়া যাওয়ার একটা পথ থাকা চাই। ইহ জীবনের বেদনা যখন GAY হইয়া উঠে, তখন এইগুলি faa হওয়ার দরকার | তাই ভগবান মৃত্যুর ব্যবস্থা করিয়াছেন | মৃত্যুর অর্থ দীর্ঘ নিদ্রা । দিনের কাজের পর ale ঘণ্টা আমরা ঘুমাই; সেই নিদ্রাকে কি আমরা তয় করি? অপর দিকে, aie ঘুম না আসে তো আমরা ভাবনায় পড়ি। নিদ্রা যেমন দরকার, মৃত্যুও তেমন দরকার। YT হইতে উঠিয়া! আমরা আবার ste আরম্ভ করি, CRY মৃত্যুর পরে পূর্বেকার সকল সাধন| আমাদের কাজে আসিবে। পূর্ব জন্মের অভ্যাস আমাদিগকে পরজন্মে টানিয়া আনিবে। জীবনের অস্তে মরণকালে দেহের সকল দ্বিক্‌ হইতে বিনাশ হয়, দেহ জরাজীর্ণ হয়। কিন্তু ভিতরের আসল বস্তুটি (আত্মা) লেশমাত্রও বিকৃত হয় না। সে সর্বাঙ্গে পূর্ণ থাকে, নীরোগ ও অবিকৃত থাকে। *দেহই আমি” এই ভাব সর্বত্র বিস্তার হইতেছে, তাহার ফলে মানুষ কিছুমাত্র বিচার ai করিয়া দেহের তুষ্টি-পুষ্টির os নানাবিধ সাধন প্রস্তত করিয়া লইতেছে। তাহা দেখিয়া বড় ভয় হয়; দেহ প্রাচীন



Leave a Comment