মহাকালের বন্দর | Mahakaler Bandar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আ্যানির শৌখিন জুতোর ঠোকর লেগে রঙ চটল । দু-একবার পড়তে পড়ছে টাল পামলাল দাদার হাত ধরে। শেষে বোনকে সামলাতে গিয়ে একবার তাই বোন দুজনেই পড়ল | নির্জন পরিবেশে বাতিঘরের সুন্দর সংদারটি বড় ভাল লেগে গেল আ্যানির। কাউধালির চওড়া খালে সমুদ্রের জোয়ার এলে থৈ থৈ ভরে গিয়ে কুল উপচে ওঠে। মেছো নৌকোওগুলে। বাশের খুঁটি পুঁতে জাল পাতে। ভাটার সময় নৌকোতে জাল গুটিয়ে মাছ' ঝেড়ে নেয়। মহা ব্যস্ত হয়ে মাছের লোভে পাখিগুলো এলোপাথাড়ি উড়ে বেড়ায়। বাতিঘরের জানালা দিয়ে সে চৃশ্য দেখে আযানি খুশিতে হাততালি fers ets | রাতের খালের বাকে বাকে জেলে নৌকোর টেমির আলো ছলে। চারতলায় নিজের বিছানায় শুয়ে অনেক দুর অবঝ্বি সেই টুকরো টুকরো ছবি দেখে আনি। রাতে কখনো বৰা ঘোরানো লোহার fife বেয়ে উঠে যায় একেবারে ওপরে, যেখানে আলো অলছে, আমানত অথবা ইয়ার আলি acy আছে ৷ ওরা আ্যানিকে দেখলেই উঠে দাড়ায়। আনি ওদ্বের বসতে বললেও বসে ন]। বাতিঘরের আলে উত্তর ও উত্তর পূর্বে ছিয়়ানব্বই ডিগ্রিতে ছড়িয়ে পড়ে। অর্ধবৃত্তাকার এ আলো মেঘ ও কুয়াশাযমুক্ত রাতে প্রায় পনেরো মাইল ale দেখা যায়। রাতে এঁ বাতিঘরের আলোয় গঙ্গার মোহনার বিপুল জলরাশির দৃশ্য দেখে আনি। কখনে অদূরে দেখ! যায়, জল কেটে GETS চলেছে খাজুরী খাটের দিকে | জোত্স। রাতে সমস্ত চরাচরই মায়ামর। বাতিথরের উত্তরে জালপাই এর বন i কোন বসতি নেই সেখানে | গামা, tata, হাব.লি গাছের জঙ্গল | দু-একটা সনু সরু নাশিধখাল বনের তেতর দ্বিয়ে গিয়ে পড়েছে কাউখালির প্রশস্ত খালে । এ সব ছোট ছোট নালার মত খালেও জোয়ার তাটা খেলে । দুরে কাছে গায়ের ছেলেমেয়ের! এই সব নাশিধখালে cheat, VAM নাছ ধরে | তাছাড়া খালের পাশের গতে” সুন্দর রা কাকড়া! বসে থাকে । মাড়ির আগার wb কি মাছ বেঁধে গতে'র তেতর ফেলে দেয় ছেলেমেরেরা। স্তুট.কি কামড়ে ধরলেই হাতের বশে টেনে তোলা হয় কাকড়াকে। তাছাড়া মাছ ধরার ফন্দিফিকির যাদবের একেবারে রপ্ত তারা ASA ভেতরেই ew চালিয়ে তুলে আনে কাকড়!। ধারালে দাড়ার কাষড়ে রক্তাক্ত করে দেয় Siw ওতে fay মাছ ধরার নেশা যায় না। এ সব দ্বেখতে ভালবাসে আ্যানি। সে একা একা এ সব জালপাই-এর ১৪



Leave a Comment