বাংলাদেশের আধুনিক কবিতার ধারা | Bangladesher Adhunik Kabitar Dhara

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এক পটভূমিকা [ ১৯০০ থেকে ১৯৪১ পর্যন্ত কালের ইতিহাস £ সাহিত্যিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাঙ্গনৈতিক, রবীন্দ্রনাথ, সাম্প্রদায়িকতা» সাম্যবাদ, অতি আধুনিক কবিতা-চিন্তা, পল্লী কবিতার ধারা, লোকসাহিত্যের ধারা, পশ্চিমবন্ধের (কলকাতার) সঙ্গে সাহিত্যিক পার্থক্য, পৃথক সুর নির্দেশ, আধুনিক কবিতার পটভূমিকা । ] বিংশ শতাব্দীর প্রথম চার দশকে অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য ও সংস্কৃতির পূর্ণ পরিচয় পেতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন সেকালের ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ইতিহাস পর্য্যলোচনার fafa সে রাজনৈতিক আবর্ত। সারাদেশে জগদ্দল পাথরের মত বৃটিশ সামাজ্যবাদের শাসন । শোষণ সেথানে বল্গাহীন। নিত্যনতুন অত্যাচার, উৎপীড়ন। হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ই শোষিত । অথচ তারা Fave এক হতে পারছে না তাদের সাধারণ শত্রুর বিরুদ্ধে। ১৮৫৭ সালের প্রথম ভারতীয় বিপ্লবে (তথাকথিত সিপাহী বিদ্রোহ ) ইংরাজদের যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছিল। তারা তথন থেকেই প্রথমেই এদেশে তাদের শাসন কায়েম রাখার ae নীতি হিসেবে হিন্দু ও মুসলমান এই ছুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদের বীজ বপন করেছিল সুকৌশলে । দুর্ভাগ্যের বিষয়, গোড়৷ থেকেই ভারতের রাজনৈতিক আন্দোলনে হিন্দু-মুসলমান এক হয়ে সাড়া দিতে পারেনি । রাজনীতির ক্ষেত্রে ধর্মের প্রবেশ ভারতীয় রাজ- নৈতিক ইতিহাসকে অনেক ক্ষেত্রেই কলঙ্কলিপ্ত করে রেখেছে। সাধারণ হিন্দু- মুসলমান ভারতবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষ৷ সেখানে সামান্তই রূপ পেয়েছে। চতুর বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদ তাদের বিভেদনীতির খেলায় চরম জয়ী হুয়েছে--রেষারেষির পরিণামে ভারতবর্ষ প্রথমে হয়েছে faafes, তারপর এসেছে রাজনৈতিক অস্থিরত।, দুটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্রের জন্মলগের সঙ্গে সঙ্গে বৈরিতা, বারংবার যুদ্ধ, যার ফলে এখনে! আমরা নিজের পায়ে দাড়াতে অক্ষম, উন্নয়নশীল দেশ মাত্র | ১৮৮৫ খ্রীষ্টাকে ভারতীয় কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা । প্রথম সভাপতি ডব্লিউ, সি. ব্যানার্জী । বৃটিশ সরকারের পৃষ্ঠপোষকতাতে, তাদের স্বার্থ সংরক্ষণের BIE



Leave a Comment