প্রফুল্ল | Prafulla

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আঘাতের চিহ্ন পরিস্কুট sea রহিয়াছে । গিরিশচন্ত্র বুঝবিলেন, সংসারে মান, যশ এবং Zier মূল্য কিছুই নাই। তাই তিনি আজীবন সংসারের সমাদর ও Zafer প্রতি উদাসীন ছিলেন, শুধু উদাসীন নহে, রীতিমত উপেক্ষা করিয়াছেন। গিরিশচন্দ্রের মনের Bate একটি বৈশিষ্ট্য বাল্যে ও কৈশোরে গিরিশচন্দ্রের যে মন বাংলার প্রাচীন ভাবরসে বর্ধিত হইতেছিল-_কৈশোর ও যৌবনের সন্ধিক্ষণে তাহার সেই রসপুষ্ট মন পাশ্চাত্ত্য প্রভাবযুক্ত বাংলার নাট্যাভিনয়ের প্রতি আকৃষ্ট হইয়াছিল । গিরিশচন্দ্রের জীবনের দ্বিতীয় দশকের মধ্যভাগে বাংলাদেশে রঙ্গালয় ও নাটক রচনার প্রবল আন্দোলন দেখা দেয় এবং এই আন্দোলনের প্রভাব তাঁহার জীবনে অত্যন্ত দূরপ্রসারী প্রভাব বিস্তার করে। তাহার জীবনের এই সকল ঘটনা এবং তৎকালীন সমাজের গতি- প্রকৃতি বিশেষভাবে অনুধাবন করিতে না পারিলে তাহার স্থষ্টি-বিচারে অমম্পূর্ণতা দেখা দিবার সমূহ সম্ভাবনা। তাহার সমগ্র নাটাযপ্রকৃতির মধ্যে তাহার জীবনের বহুবিধ yom এবং সমসাময়িক প্রয়োজনের তাগিদ বিশেষভাবে কাজ করিয়াছে | + সাধারণ বৈশিঠ্য গিরিশচন্দ্রের পূর্বে বাংলার নাট্যভারতী অভিজ্াতের অন্তঃংপুরে ভীরু পদক্ষেপে weal করিতেছিলেন। গিরিশচন্দ্রই সর্বপ্রথম তাহাকে প্রকাশ্য দরবারে আনিয়া তাহার অনিন্দ্য সৌন্দর্য ও অপুর্ব মহিমা সর্বসমক্ষে অনাবৃত করিয়া দিলেন। তিনি বাংলাদেশের সর্বাধিক যশস্বী নট ও নাট্যকার এবং সাধারণ-রঙ্গমঞ্চ-প্রতিষ্ঠাতাদের [eo]



Leave a Comment