আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান | Adhunik Rashtrabiggyan

রা্ট্রচিস্তার ক্রমবিকাশ 'প্রাগৈতিহ।সিক যুগের জীবনকে বর্তমান সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে রূপাস্তরিত করিবার ক্ষেত্রে রহিয়াছে এই বিরামহীন পরিবর্তন | রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক আরিষ্টটল ( Aristotle) wee যূলত সামাজিক জীব wan অভিহিত করিয়াছেন। সমাজ প্রবনতা মানুষের স্বাভাবিক uf বস্তুত, সমাজকে কেন্দ্র করিয়াই মানযের জীবন বিবতিত ও বিকশিত হইয়াছে, সামাজিক ধারাই wigs জীবনের গতি ও প্রকৃতি নির্ণয় করিয়াছে । 'এই সমাজ প্রবণতার জন্তই প্রাক্-রাষ্ট্রীয্ন যুগেও aes সংঘবদ্ধ জীবন- ষাপন করিতে দেখা গিয়াছে। সংঘবদ্ধ জীবনের তাগিদ হইতে কালক্রমে 'গঠিত হইয়াছিল সমাজ এবং সমাজ বিবর্তনের যে সমস্ত স্তর অতিক্রম করিয়া মানুষ বর্তমান যুগে উপনীত হইয়াছে তাহার ইতিহাস যেমন বিস্ময়কর তেমনি চিত্তাকর্ষক | মানুষের জীবন, সমাজ ও রাষ্ট্রের ক্রমবিকাশের ক্ষেত্রে ভৌগোলিক, অর্থ নৈতিক, সামাজিক ও পারিপািক অবস্থা প্রভূত প্রভাব বিস্তার করিয়াছে মন্দেহ নাই, কিন্তু যে সমস্ত প্রেরণা ও dial সমাজ বিবর্তনে চালিক। শক্তি হিসাবে কাজ করিয়াছিল তাহারা হইল : জৈবিক প্রেরণা, ধর্মীয় প্রেরণা ও আত্মরক্ষাযূলক সংহতির প্রেরণা। সমাজ বিবর্তনের এই ধারাগুলির প্রভাব "অপরিসীম গুরুত্বের অধিকারী | নারী ও পুরুষের পারস্পরিক স্বাভাবিক জৈব আকর্ষণ এবং তাঁহার Sey “at বৃদ্ধি ও পরিবার ee সমাজ গঠমের অন্যতম মূল ডিত্তি। জৈব প্রয়োজন ও বংশ বৃদ্ধির মধ্য দিয়া গঠিত হইয়াছে পরিবার এবং পরিবারই হইল সমাজ জীবনের প্রথম পদ্ক্ষেপ। জৈবিক মানুষের নিকট পরিবার একটি স্বাভাবিক ও সক্রিয় ব্যাপার। tere জীবনে সর্বোচ্চ সংগঠন হইল যুখ এবং যুথ- 'জীবনই পশু-জীবনের চরম পরিণতি । কিন্তু মানব-জীবনে পরিবার ও যুথকে সমাজ জীবনের প্রথম ও সর্বনিম্ন সংগঠন হিসাবে অভিহিত sai wa পুর্বে যৌন সম্পর্ক কোন বন্ধন বা নিয়ম-কাছন মানিয়৷ চলিত না বলিয়াই সম্ভবত মাতৃ-তান্ত্রিক পরিবার প্রাধান্ত লাভ করিয়াছিল । কারণ নির্বিচার যৌন সম্পর্ক প্রচলিত থাকিলে শিশুর পিতৃত্ব নির্ণয় করা৷ সম্ভবপর নয়, কিন্তু মাতৃত্ব নিশ্চিত। নিরবিচার যৌন সম্পর্ক হইতে মুক্তিলাভের ফলেই পরবর্তীকালে zip পারিবারিক ভিত্তি aire হয়। একদিকে পারিবারিক ভিত্তির xy প্রতিটা, অপরদিকে সম্পদ বৃদ্ধির ফলে পারিবারিক জীবনে স্ত্রীলোকের চাইতে