মনোমুকুর | Manomukur

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এগিয়ে গেল অবনী পয] টিপে টিপে। পায়ের চাপে সি'ড়িগুলিই ge ge করে, কিংবা ge qe করে নিজের বুক, ঠিক ধরতে পারে না অবনী | অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে, সবে মাত্র চোরা সি'ড়ির শেষ ধাপটায় এসেছে | এমন সময় অস্ফুট আর্তনাদ গুনে থমকে গেল। দেখল, সামনামামনি iifsea ভয়ে জড়োসড়ো ললনা । চিনতে ভুল হয়নি, তাই | অবনী তাড়াতাড়ি বলল, “আমি, ললনা, আমি অবনী ।” ara কাপছিল। আর একটি শীৎকার দিয়ে ও অবনীর বুকের কাছে ঘেঁষে এসে ব্রাস-ফিসফিস গলায় বলল, “মা গো! কী ভয় পেয়েছিলুম। এখানে কী করে এলে 1” “eatcaa start সিড়ি দিয়ে ।* “কী সর্বনাশ । যদি সাপ খোপ--” ললনার কথার উপরেই অবনী ঠোট চেপে দিল | aera বলল, “এত ভয় কিসের যে, এমন খারাপ পথ দিয়ে এলে 1” অবনী বলল, “মার চোখে যে সমন্দেহটা দেখা দিয়েছে, সেটা চাপা দেবার জন্যে । সামনে দিয়ে এসে তোমাদের cata ঠেলতে হবে al) ভাববে, তবুছেলেটা একদিন ললনাদের ওদিকে যাওয়া কামাই দিয়েছে i” ভয় ছিল না ললনার বাবা-মাকে। ওরা এ-বাড়ির লোক নয়, offen দায়ে কলকাতা থেকে এসে আশ্রয় নিয়েছে আজ ছ মাস। অবনীর ন- জ্যাঠামশায়রা প্রায় gee ধরে আছেন কলকাতায়। নটার হাট থেকে মুছে গেছেন তারা। কিন্তু শরিকানার ভাগটুকু থালি রাখতে হয়েছে। এখন এসে আশ্রয় নিয়েছেন ন-জ্যাঠামশায়ের তভায়রাভাই, অর্থাৎ ললনার বাবা। ভদ্রলোক নিজের জীবনটা মামলার বাজি খেলে হেরে গেছেন নিজের জ্ঞাতিগোষ্ঠীর কাছে। সব হারিয়ে এসেছেন, আর কারও নয়, ভায়রাভাইয়ের পোড়োভিটায় । ইতিমধ্যেই নটীর হাটের মার্কেটে বেশ থাপ খাইয়ে নিয়েছেন নিজেকে । মনে হয়, ঠিক নটার হাটের আদিবাসিন্দ! যেন । প্রায় প্রতিদিনই নানান পার্টর সঙ্গে যান মহকুমা আদালতে, মাক্ষী হিসেবে । হক কথা না বলুন যুধিষ্ঠিরের বিকিকিনির হাটে বিকোচ্ছেন মন্দ নয়। cae Te) ভদ্রলোকের কিছু না থাক, রূপ ছিল ঘরে একরাশ । নিজের মধ্যবয়দী BT থেকে তিন মেয়ে সব কটি ey রূপ নয়, BIBT একটা ভয়ঙ্কর সর্বনাশের AS, যেন বৈশাখের তণ্ত-বাতাসে শিয়রে রাখা



Leave a Comment