আধুনিক শিক্ষা ও শিক্ষণ-প্রণালী | Adhunik Shiksha O Shikhan-pronali

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শিক্ষাব্যবস্থার Yor ধারা জীবনের সাথে শিক্ষার যোগাযোগকে নিবিড় করবার মংকল্প নিয়ে বিশ্ববিদ্তালয় ও শিক্ষা-অধিকর্তার দপ্তর প্রতিষ্ঠিত ₹'ল। কিন্তু তবুও শিক্ষাধ্যবদ্থা! | ত্রুটিযুক্ত হতে পারল না। তাই ১৮৮২ খৃষ্টাব্দে হাণ্টর কমিশনের' নিয়োগ হ'ল। কমিশনের tery হ'ল দেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবদ্ছার উন্নয়ন ও শিক্ষাব্যবস্থার বিশ্লেষণ | আজকের যে শিক্ষা-পরিকল্পনা ও বিচিত্র ধারায় শিক্ষার আয়োজন তার স্বপ্ন দেখেছিলেন হাণ্টার hing | ফলে ১৮৮২ থেকে ১৯০২ সাল পর্য্যন্ত মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রলারের প্রচেষ্টা ব্যাপক হয়েছিল। অবশ্য এর মুলে ছিল সাধারণের সহযোগিতা ও সরকারের প্রয়াস এর পরেই ১৯০২ সালে বসল বিশ্ববিদ্ধালয় কমিশন ( The University Commission of 1902); এর উদ্দেশ্য হ'ল মাধ্যমিক শিক্ষাকে বিশ্ববিদ্তালয়ের আওতায় সম্পূর্ণভাবে নিষে আসা। বিশ্ববিদ্বালয়ের প্রভুস্ব আরও প্রসারিত হ'ল এবং মাধ্যমিক শিক্ষার ক্ষেত্রেও তার বিস্তার ঘটল । কোন বিদ্যালয় যাতে বিশ্ববিস্তালয়ের অন্গমোদন না নিয়ে প্রবেশিকা পরীক্ষার ace শিক্ষার্থী পাঠাতে না পারে সেজন্যে নির্দেশ দেওয়া হ'ল । ফলে মাধ্যশিক্ষ! পরিষদের ক্ষমতা We VA | কিন্তু এতে শিক্ষাক্ষেত্রে wae ও অসস্তোষ দেখা দিল । ফলে ১৯১৭ খৃষ্টাক্দে আবার বিশ্ববিদ্ঠালয় কমিশন বসল । মাধ্যমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে উন্নয়ন না হলে বিশ্ববিদ্ঠালয়ের শিক্ষা থে সার্থক হয়ে উঠতে পারে না--সে সম্পর্কে oe দেখা দিল। তাই বিশ্ববিদ্ধালয় ও বিদ্ঞযালয়েব শিক্ষার মধ্যে একটি সীমারেখ| নির্দিষ্ট করার প্রয়োজন স্বীকৃত va) এই কমিশনটি oom কমিশন' নামে খ্যাত | এর প্রধান অবদান হ'ল ইণ্টারমিডিয়েট কলেজ ও বিদ্যালয়গুলিকে বিশ্ব- বিদ্তালযের আওতা থেকে AIH করা ও এই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রসার করা। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলির শিক্ষকের শিক্ষণব্যবস্থা ও অবস্থার উন্নতির প্রয়োজন একথা Bes হলেও সে সম্পর্কে বিশেষ কিছু অগ্রগতি হয়নি।



Leave a Comment