শতাব্দীর অভিশাপ | Shatabdir Abhishap

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
না। তাহলে খবর ক্রতে Bq | মা উদ্বিগ্নভাবে বলেছিল, তাই কর । তাকে সঙ্গে করে নিয়ে এস নিরুদি। নিরুদিদি কারখানায় খবর করেছিল, শেষে থানায়, থান] থেকে হাসপাতালে । একই হাসপাতালে মা আর বাবা । কেউ কারও খোঁজ জানে না। বাবা মারা গেলে নিরুপিসীই তার সংকারের aera করেছিল | কাচা পোয়াতি বলে মাকে সংবাদ জানায় নি। হাসপাতাল থেকে নিরুপিসীই আমাদের নিয়ে এসেছিল। বাড়িতে এসে বাবার মৃত্যু সংবাদ পেয়ে মা একেবারে গুম হয়ে বসল। সেদিন থেকে আমাকে বুকের ছুধও খেতে দিত না। কেমন একটা বিতৃষ্ণা তার মনে | এ সবই শোনা কথা | আরও শুনেছিলাম, অসীম হালদার প্রথম এসেছিল বাবার পাওনা টাক] মেটাতে । তারপর থেকে মাঝে মাঝেই আসত মায়ের খবর নিতে | বিরূপ ভাগ্যের সঙ্গে লড়াই করতে করতে ক্লান্ত হয়ে উঠেছিলেন মা। অসীম হালদারের সহান্ভূতি ক্রমেই আবিষ্ট করেছিল মাকে । নইলে বাবা মারা যাবার বছর ঘুরতে না ঘুরতে অসীম হালদার নিশ্চয়ই কায়েমীভাবে আসা যাওয়া করতে পারত না। বাল্যের সঙ্গী আমার কেউ ছিল না, সঙ্গ পেতাম মায়ের | কিন্তু সে সঙ্গ বয়স বাড়বার সাথে সাথে তিক্ত মনে হত । মাতৃস্নেহের ভরাডুবি কেন ঘটেছিল তা বুঝবার আগেই আমার ভাগ্যবিপর্ধয় ঘটালেন জননী স্বয়ং | ' জননী তার একমাত্র সম্ভানকে বিশ্বের করুণাপ্রার্থী করে বিদায় নিলেন একদিন, আমি-ই বোধহয় তার জীবনে একমাত্র বন্ধন, তাই WHATS হতে একদিন খুব ভোরে We সম্ভানকে বস্তির



Leave a Comment