মধ্যযুগের কাব্যপথ | Madhyajuger Kabyapath

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পুখিপাঠের ভূমিকা ৯» মধ্যবর্তী ‘or THB বাদ পড়েছে, তাই 'চা' ও 'মে'-র মাঝে নীচের face কাঁকপদ (A) বসিয়ে তার নীচে 'গ' লেখা হয়েছে, সংযোজিত “গ-এর আগে পিছে আবার সংযোজন-চিহ্ন আছে। এ পুথির vie পৃষ্ঠায় oe সংখ্যক চর্যার পাঠে দেখা ষায় 'ডোস্বীধাঅমোলানণ' লিখে “ন” টি কেটে দেওয়া হয়েছে, অর্থাৎ কথাটি 'মোলাণ; লিপিকর বা সংশোধক “ন' বর্ণটি কেটে দিয়ে পাঠ শুদ্ধ করেছেন। চর্যাপুথির ১২|।ক পৃষ্ঠায় আর এক ধরনের সংশোধনের নজির আছে, এখানে দ্বিতীয় se fers 'প্রকর্ষবশাদাশ্বাসংদদাগ্রহনহরতি' লিখে “দদাগ্রহন- wales’ অংশটি কেটে দেওয়া হয়েছে এবং কাটা অংশের পাশে বিদর্গচিহ্ন (১) ater হয়েছে এবং afer ওপরের afer প্রথম পঙক্তির উপরে কাট] ংশের প্রায় সমান্তরাল অংশে সংশোধিত পাঠ “ভো চিত্তহরিণ' লেখা হয়েছে, অর্থাৎ অংশটির শুদ্ধ পাঠ প্রকষবশাদাশ্বাসং col চিত্তহরিণ*। এই সংশোধিত বা সংঘোজিত পাঠকে বলে “তোলা পাঠ' ( adacript )| চর্যাপুথিতে যেভাবে “তোলা পাঠ' লেখা হয়েছে তা কিছুটা অন্বিধাজনক, কারণ এ থেকে সহস] বোঝ! যায় না যে তোলা পাঠটি পৃষ্ঠার কোন্‌ অংশের সঙ্গে যুক্ত। এর তুলনায় শ্ীরুষ্ণকীর্তনের পুথিতে তোলা পাঠের ব্যাপারে অপেক্ষাকৃত wae পদ্ধতি অনুসরণ করতে দেখা A! সেখানে পৃষ্ঠার কোন্‌ পঙ.ক্তিতে তোলা পাঠ বসবে তা] মাঞজিনে লেখা তোল পাঠের পাশে উদ্দিষ্ট পঙ্‌ক্তির ভ্রম-সংখ্যা বসিয়ে বোঝানে] হয়েছে এবং te fen মধ্যে যেখানে তোলাপাঠ বসবে সেখানে ছাড়-চিহ্ন হিসাবে অর্ধচন্দ্র-চিহ্ন দ্বে ওয় হয়েছে। যেমন, পুথির ৯২।খ পৃষ্ঠার ২য় oe fers দুটি সংশোধন আছে-_এ te fer শুরুতে আছে “জাই আরূপারভাগুড- BI, পুথিতে ‘Stes’ কেটে 'ভাণ্ডে' করা হয়েছে ও “ত'-র মাথায় বর্জনচিহন fora 'ত' বাতিল sai হয়েছে। এছাড়! “ত ও “খী-র মাঝামাঝি মাথার দিকে avo fe ate! এ থেকে বোঝা যায় এখানে কিছু অংশ ate পড়েছে। ওদ্বিকে পুথির উপরের মাজিনে প্রথম পঙ্‌ক্তির উপরে এই অংশের লমাস্তরাল জায়গায় লেখা atte “সজাইল 2, অথাৎ “দজাইল' seit দ্বিতীয় পঙ্‌ক্তির ছাড়-চিহ্নিত অংশে বসবে; কাজেই এই অংশের পূর্ণপাঠ “রূপার ভাণ্ডে সঞ্জাইল খী” এবং 'সজাইল'” হচ্ছে এই অংশের তোলা পাঠ।



Leave a Comment