দিনকাল | Dinkal

করেছেন সেটুকুই কৌতূহলের ব্যাপার। এই পরিবর্তনের মূলে বেশির ভাগ আধুনিক ছাত্রের আধুনিক গার্জেনরা। এ-সম্বদ্ধে চেষ্টা করলে সম্ভবত একখানা মজার বই লিখে উঠতে পারেন রাধাকান্ত। ছেলে নেই । তিনটিই মেয়ে। এক একটি মেয়ে এসেছে আর ভদ্রলোকের আয়পয় বেড়েছে । স্ত্রীব এ-কারণে গর্ব ছিল খুব ৷ কথায় কথায় বলতেনও সে-কথা। স্ত্রীর হিসেবে যে বেশ ভুল হচ্ছে জেনেও ভদ্রলোক প্রতিবাদ করতেন না। চাকরিতে ঢুকেছিলেন চবিবশ বছর বয়সে, বিয়ে করেছিলেন উনত্রিশ বছর বয়সে আর বই লেখা শুরু করে- ছিলেন আটত্রিশ বছর বয়সে । বড় দুই মেয়ে তার অনেক আগেই পৃথিবীর মুখ দেখেছে । বাড়তি রোজগারের তাগিদে তখন টিউশনি করতে হত, FUSS সহজে | বড় মেয়ে আসার পর আই-এস-সি ছাত্র পড়ানোর টিউশনি পেয়েছিলেন 1 দ্বিতীয় মেয়ে আসার পর টিউশনির সংখ্যা! আর একটা বাড়াতে হয়েছিল as আয়পয়ের লক্ষণ হপে তর্ক তুলে লাভ কি। সময় ধরে হিসেব না করলে ভাগ্যের মুখ যে মেয়েরা আসার পরে দেখেছেন তাতে তো ভুল CAS! মেয়েদের আয়পয় না বলে স্ত্রী যদি বলতেন Sta নিজের আয়পয়ে তাতেও আপত্তি করার কিছু ছিল ali সাত বছর হলো স্ত্রী বিয়োগ হয়েছে। তার ফলে ভদ্রলোক Foy নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েছিলেন সেটা শোকের মুখেও তেমন বোঝা যায়নি। নিজে বরং ভেঙে পড়া মেয়েদের Atel দিয়েছেন। তার ঢের আগে অর্থাৎ সময়কালে তিন মেয়েরই একে একে বিয়ে হয়ে গেছ্বে | সকলেই ভালো ঘরে-বরে পড়েছে । আটটি নাতি নাতনির মুখ দেখে মনে কোনো খেদ না রেখেই গৃহিণী চোখ বুজেছেন। মেয়েরা এখন তাদের সংসারের গি্নি-বান্লি হয়ে বসেছে। এসে থাকতে কেউ পারে ali ফাক পেলে বাপকে এসে দেখে যায়। পুরনো দিনের রান্নার বামুনটা আছে । দোকান-পাঁটে ছোটাছুটির যেটুকু কাজ, পে করে। এ ছাড়! গিন্নির আমলের পুরনো৷ ঝি-টাও আছে । রাধাকাস্ত” ১৮