জঙ্গল থেকে জনারণ্য | Jangal Theke Janaranya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আবার বিভিন্ন কারণের ফলে এ স্থানগুলোর গুরুত্ব কমতে থাকে । কিন্ত কলকাতার শ্রীবৃদ্ধি হতে থাকে | পঞ্চদশ শতাব্দীর পুর্বে সপুগ্রাম ছিল বিখ্যাত বন্দর। স্থ্প্রাচীন- কাল থেকে যোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত সগুগ্রাম এশিয়ার অন্যতম কর্মবছুল ও ব্যস্ত বন্দররূপে পরিগণিত ছিল ৷ যোল ও সতের শতকে সরস্বতীর প্রবাহের ধারা পরিবর্তনের স্ফচন। হয় । ফলে সপ্তগ্রামের গুরুত্ব কমতে থাকে | প্রবাহের পরিবর্তনের ফলে সরস্বতীর নাব্যতা কমে যায়। বড় বড় জাহাজের পক্ষে সরস্বতীর পথে সপ্তগ্রাম যাওয়া আর সম্ভব হয় না। নতুন বন্দর AG! অনুভুত হয়। বাংলায় তখন awe Mea সবেমাত্র এসেছে | AS Re বণিকেরা সেই স্থযোগে সপুগ্রামের পাশে ভাগিরথীর তীরে নতুন বন্দর গড়ে তুলতে থাকেন। ১৫১৮তে বঙ্গোপসাগরে AS He নাবিক ডি সালভার নেতৃত্বে লুঠতরাজ শুরু হয়। এদের অধিকাংশই ছিল জলদস্থ্য। বঙ্গোপসাগরের মুখেই এরা লুঠতরাজ সীমাবদ্ধ রাখত | ১৫১৬ এর পরে চট্টগ্রামে এদের প্রধান ঘণটি হয়। একদল AS He নাবিক ১৫৩৬-এ সরস্বতী দিয়ে সপ্তগ্রামে উপস্থিত হল। গোৌড়ের মামুদ শাহকে শেরশাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধে AD ae নাবিকরা সাহায্য করার ফলেই তারা বাংলায় বাণিজ্যের অধিকার লাভ করেছিল ! Raat হতে কিছু দূরে তারা কুঠী তৈরী করে। কয়েক- বছরের মধ্যেই সপ্তগ্রামে AS He উপনিবেশ তৈরী হয়ে AA! ১৫৫৭- তে এদের ভারতীয় কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ৩৫ জন এবং ৩০ হতে ৩৫টি জাহাজে এদের মালপত্র রপ্তানী হত । সরস্বতীর প্রবাহ কমায় ও ভাগিরথীর প্রবাহ বাড়ায় এরা Aah থেকে দূরে ভাগিরখীর তীরে বাণিজ্যকুতী তৈরী করে! এভাবেই হুগলী বন্দরের পত্তন হয়। সময়টা ১৫৭৯ খ্রীষ্টাব্দ | বর্তমানে সরস্বতী নদী মজে গেছে । এই অবস্থা পঞ্চদশ শতাব্দীর পূর্ব হতেই শুরু হয়। আজ্জও এই পরিবর্তন চলছে। হুগলী জেলার ত্রিবেনী শহরের পূর্ব হতে হাওড়া জেলার বেতোড় পর্যন্ত এই নদীর্‌ গতিপথ হলেও বর্তমানে বর্ষাকালে এই নদীর অবস্থা ডি ভি Fra প্রধান খাল থেকেও চওড়ায় ছোট ৷ শপ্রীগ্মকালে ধানের জমির নালা হতে যতটা [Le]



Leave a Comment