নীল দুঃখের ছবি | Nil Duhkher Chhabi

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৮ ভিক্ষাম্বর পুত্র গর্বে গলা চড়িয়ে বললো, আমি চোখ বুঁজলে এ BM দল টানবে। পুকুরয়াড়িতে কাদামাছের ছাল ছাড়ানোর মতো দা্যাড়শ সাপের ছাল ছাড়াল দিগম্বর এত সহজে ছাল ছাড়ানো যায় যা দেখে মুগ্ধ না হয়ে পারেনি fafa টাঙ্গির কোরে WOM সাপের মাথা কেটে বাদ দিয়েছিল। প্রায়ই বিঘোৎ খানিক মাথা বাদ দিয়ে ছাঃ ছাড়িয়ে দিল দিগম্বর। পা দিয়ে চেপে ধরে AAA করেই চামড়া আর রক্ত Ha মাংসদড়ি আলাদা হয়ে গেল। গোলমরিচ, হারামিরচা, তেজপাতা, পিঁয়াজ-রসুন আয গোলআলু সহযোগে জুঁত করে AMT ঝোল ঝাল স্বাদ। তবু মন ভরল না কারোর খেতে বসে বিন্দিয়াই বলল, দুধের সুয়াদ কি ঘোলে মেটে? -_-কেনে, কেনে? ভিক্ষাম্বর শুধালো। বিলন্দিয়ার অকপট স্বীকারোক্তি, কৎ দিন কোউয়ার TAH খাইনি। কুয়ামারার ঘরে বিটি মুই। কোউয়ার মান্স না খেলে মন ভরেনি! তার কথায় সায় দিল ছাউনির আরং অনেকে। দশের যা মত বুড়ারও তাই AS! অগত্যা কাক ধরার ফাসজাল বেরল কাপড়ে পুটলি থেকে৷ ছোট ভাই পীতাম্বরকে খরাবেলায় কাছে ডেকে বুড়া ভিক্ষাম্বর বলল, দশে রায় ঘাড়ে পেতে লিতে হয়। ফাঁসজালটার আর দম নাই। উটাকে সারতে হবেক। দুই ভাইয়ে মিলে হাতে হাত লাগিয়ে বসে গেল কাজে। পীতাম্বর অবশ্য বলেছি বড়দা, ইটার আর জোর লাই । ASA পচন HATH | আর ধরবে নি কেনে? বাপের আমলে ফাঁসজাল কৎদিন আর চলবে? সব কিছু জেনে-শুনেও সেদিন কোন জবাব দেয়নি ভিক্ষাম্বর। নতুন একটা জাল Ferre মেলা টাকার ধাক্কা । অত টাকা একটা শুয়োর বেচলেও আসবে না। পুরনো ফীাসজালটা গাবকষে PACA ইচ্ছা ছিল তার। সময়ের অভাবে সেটাও হয়ে ওঠেনি | অগত্যা পা সুতোর জাল নিয়ে বীঁশঝাড়ের দিকে বেরিয়ে পড়েছিল ভিক্ষামস্বর। ভাল কাজে যাওয়া আগে শুধু রাম-সীতার স্মরণ নিতে হয়, ছাউনি জাগিয়ে যেতে নেই। পীতাম্বরের হা বাশডগাল, QS আর COS চাল। এছাড়াও বাসি ভাত এক A | ভোর হওয়ার আরে কাক জেগে ওঠে বাঁশঝাড়ে। বাঁশড়গালে বসে ওরা একে অন্যকে জাগান দেয়। আরে ফুটলে যে যার উড়ে যায় খাদ্যের সন্ধানে। ফাসজাল বিছিয়ে দড়ি ধরে চুপচাপ বসেছি ভিক্ষাম্বর। বাশবনের মশা তার মনোসংযোগ AS করতে পারেনি। জলো মশা ফুলি দিয়েছে গা-গতর তবু 'সে সয়ে গিয়েছে মুখ বুজে। গায়ের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে কাঠ-পিঁপড়ে তবু সে নড়েনি, চড়েনি। পীতাম্বর ছিল খেজুরগাছটার আড়ালে । ধূর্ত ক তার ছায়া দেখতে পায়নি। সব কিছু ঠিকঠাক ছিল। ভাত দেখে উড়ে এসেছিল কা খেতে গিয়ে দড়ির টানে লটকে গিয়েছিল went কিন্তু শেষ রক্ষা হল না! feared আফশোস করে গলা ঝেড়ে নিয়ে বলল, আচ মোদের কপালটাই খার'' ভিখ মাঙ্গতে গিয়েও মনে হচ্চে সুবিধা হবেকনি। শিরা ছেঁড়া রক্তের মতো ছিটিয়ে পড় প্রভাতী আলো। Spree গুটিয়ে নিয়ে ভিক্ষাম্বর হাঁটছিল ঘাড় কুঁজিয়ে। পিছু পিছু হাট! পীতাম্বর। খালি গায়ে জ্যালজেলে গামছা জড়ানো! মুখ Sarat মাটির দিকে। ফাস বিছিয়ে কাক পড়েনি এমন অঘটন কোনোদিন ঘটেনি। বিদ্দিয়ার শ্বশুর হরিসাধন যে 1 প্রথম এল সেদিন দশটা কাক একসাথে ধরা পড়ল। দিগম্বর পচা ডোবা থেকে হে বর্শা ছুঁড়ে মোরে আনল ঢাউস একটা তৌোদড়। তার দাতগুলো এত ধারাল দেখে ভয়



Leave a Comment