গ্যাসের আণবিক তত্ত্ব | Gyaser Anabik Tatta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আণবিক তত্তের পাঁরচয় © ফণ্পন৷ করা Ge ছিল ন৷ । এমন কি জুল নিজেই ১৮৫১ খৃষ্টাব্দে এক MANN SUIS SA ভাঁত্ততে গ্যাসের চাপ তত্তবগবতভাবে নির্ণয় করেন | এর অব্যবাঁইত পরেই ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে দুই জার্মান পদার্থবিদ্‌, ক্লাঁসয়াস (Clausius) ও ক্ানগ্‌ (Crénig) স্বতন্ত্রভাবে গ্যাসের আণাঁবক তত্ত্বকে পরাীক্ষালন্ধ ফলের ভাঁত্ততে afeits করেন। জুল, ক্লাঁসয়াস ও ক্কানগকে গ্যাসের আধুনিক আণাঁবক তত্ত্বের জনক হিসাবে VI যেতে পারে | গ্যাসের এই আধীনক আণাঁবক তত্ত্ব অনুযায়ী পদার্থমালত্লই অসংখ্য আঁতক্ষুদু ALAM গঠিত 1 অণুসমূহ সর্বদাই সণ্টরমান এবং তাদের গাঁতর অসংবন্ধ (random) অংশের ফলে যে A শান্তর উদ্ভব হয় তাই তাপশান্তর্পে প্রতীয়মান হয় | অণুসমূহের AIG WS (mass motion) পদার্থের যৌথগাঁত উৎপন্ন করে, যার সঙ্গে তাপশান্তর কোন সম্পর্ক নেই । অণুসমূহের অসংবদ্ধ TS যত Za পায়, পদার্থের উষ্ণতা তত আঁধক বলে অনুভূত হয় | পরবর্তী কালের MIATA আণাঁবক তত্ত্বের সাহায্যে পদার্থের বহু ধর্মের সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে AHIR! লর্ড কেলাঁভন (Lord Kelvin) নিরপেক্ষ CINTA উদ্ভাবন করেন ১৮৪৮ FWA! এরপর আসেন ম্যাক্সওয়েল (Maxwell) ও বোলুৎস্মান (Boltzmann) 1 ১৮৬০ খৃষ্টাব্দে ম্যাক্সওয়েল নির্ধারণ করেন গ্যাস-অণ্‌র গাঁতবেগের বণ্টনসূল্ন, এবং এর পরেই বোলৃৎস্মান ম্যাক্সওয়েল FACET ব্যাপকতর প্রয়োগ প্রচালিত করেন | তবু fate ক্ষেতে সাফল্য সত্ত্বেও আণ্াবক তত্ত্বকে বিরুদ্ধ সমালোচনার সম্মুখীন হ'তে হয়, যার প্রধান কারণ WT] অস্তিত্বের ও তাদের সণ্টরণশীলতার প্রত্যক্ষ প্রমাণের অভাব । বরোধীদলের প্রধান ছিলেন ওস্টওয়ল্ড (Ostwald)! তার মত ছিল এই বে তাপগাঁতাঁবদ্যাই (Thermodynamics) AIS প্রাকাতিক ঘটনার ব্যাখ্যা 1দতে ABT এবং পদার্থের গঠন-সম্পার্কত কোনও BAM] প্রকম্পের উপস্থাপন একেবারেই TAVITA | কিন্তু সব হাঁতহাসের মত পদার্থাবদ্যার ইতিহাসেও উত্থান-পতনের RSET অভাব নেই । ১৯০৮ এ এমন Wa ঘটল যে স্বয়ং ওস্ট:ওয়ল্ডও Mas তত্ত্বে বিশ্বাসী হ'য়ে পড়লেন ৷ ইাঁতপূর্বে ১৮২৭ এ বৃটিশ উাঁন্তদাবদৃ রবার্ট ব্রাউন (Robert Brown) অণুবীক্ষণের সাহায্যে জলের মধ্যে বিলাঁম্বত FW ATA এক অদ্ভুত আনয়ামত গাঁত লক্ষ্য করোঁছলেন | ১৯০৪--০৫ খৃষ্টাব্দে আইনস্টাইন (Einstein) ও স্মলুকভূৃস্ক (Smoluchowski) এই afer পাঁরসংখ্যানমূলক SHA করেন । ১৯০৮ এ Ai পেরার (Jean Perrin)



Leave a Comment