For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)পদ্থীদের আচার-আচরণে, ধর্মঠাকুরের পূজায়, শিবের গাজনে ales
প্রভাবের নিদর্শন বিদ্যমান । অষ্টিকজাতিগোষ্ঠীর পরেই বাংলাদেশের জনপ্রবাহে দ্রাবিড়ভাষী
জাতির স্থান স্বীকার করে নিতে BA এই জনপ্রবাহও বাংলাভাষায়
বিচিত্র শব্দসম্পদ দান করেছে, যেমন উর, পুর, Fo প্রত্যয়াস্ত
নগরবাচক শব্দ; রূপ, কলা, কপি, ASO, ময়ূর, wea, শিব-শিবম্
“gay, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, বাঁকুড়া, নাড়াজোল, হাওড়া, » চু চূড়া, faavi প্রভৃতি শব্দ ও স্থানের নাম।
aternatfer মূল উপাদান হিসেবে als ও দ্রোবিড়ভাষী জাতির সন্ধান পাওয়া যায়। প্রধানতঃ এই মিশ্র অষ্ট্রো-দ্রাবিড়-
জাতিকে লক্ষ্য করেই আরণ্যক, ব্রাহ্মণ প্রভৃতি প্রাচীন ভারতীয়
গ্রন্থে এদেশ সম্বন্ধে তীত্র বিরূপ মন্তব্য লিপিবদ্ধ হয়েছে। এইজন্যই
যে উৎসাহী আর্ধরা নিজেদের angina গণ্ডী লঙ্ঘন করে এদেশে
এসে কিছুকালের ay বসবাস করতেন, এদেশের মিশ্রজাতির
সান্নিধ্যে আসতেন, তারাই ত্রাত্য', 'বৃষূল” ও 'অদীক্ষিত' নামে নিন্দিত
হতেন। কালক্রমে এদেশে আর্ধয-অনার্য সম্প্রদায় মিলে এক নতুন
atal zi sacral; বিচিত্র অভিজ্ঞতা, বিচিত্রতর বিশ্বাস, বিভিন্ন
উপাদান তার পাথেয় হলো । এই মিলনস্থত্রে আরও একটি গোষ্ঠীর
কথা উল্লেখ করতে হয়, সে গোষ্ঠীটি হলো তিববত-চীনীয় গোষ্ঠী ।
এখনও বাংলাদেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্ব-সীমান্তে এদের স্পষ্ট প্রভাব
লক্ষ্য কর! যায় । তবে সামগ্রিকভাবে ভাষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে এদের
বিশেষ কোন দান নেই। আমাদেব উত্থাপিত প্রশ্নে ফিরে গেলে আমর] দেখতে পাই যে
প্রাগার্ধ বাংলাদেশে ate, দ্রাবিড় জনগোষ্ঠী কুষিসভ্যতার এক
অন্কুরিত রূপকে aes করে তোলে। কিন্তু সেই অঙ্কুরিত রূপ
প্রকাশের আলোক লাভে বঞ্চিত ছিল, সে কেবল মুখের কথায় ছবি
STITH, হৃদয়ের স্বপ্নে Bisse করেছে। স্থর্যসনাথ বৃক্ষের পত্র"
পল্লব শোভার, পর্যাপ্ত পুষ্পদন্তারের সৌন্দর্যের সঙ্গে তুলনীয় বঙ্গ* ৪