কোচবিহার জেলার পুরাকীর্তি | Kochbihar Jelar Purakirti

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভূমিকা ৩ ও পশ্চিম শাখায় ভাগ করেছেন যার মধ্যে কোচ ও হাজে ভাষা পশ্চিম শাখার SETS | এই উপ-ভাষাগোষ্ঠর লোকের। বিরূপে নিজেদের সম্পসারণ করলেন সে সম্বন্ধে অধ্যাপক চট্টোপাধ্যায় বলেন-- প্রায় এক হাজার বছর আগে এই উপগোষ্ঠীর লোকেরা প্রথমে ত্রম্মপুত্র উপত্যকায় বসতি স্থাপন করেন ও পরে তাদের উত্তরবঙ্গে, এমন কি উত্তরবিহারেও, ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। উত্তরবঙ্গ ও আসামে বছকাল বসবাস করার পর তারা হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট হন ও তাদের বড় একটি অংশ মূল গোষ্ঠী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হিন্দুসমাজের অস্তর্বতী হয়ে পড়েন। অবশিষ্টেরা তাদের ayaa করেন | গত এক হাজার বছরে কোচবিহারের ভৌগোলিক সীমা ও পরিচয় Osta থাকে নি; কেন না, ভিন্ন ভিন্ন সময়ে এই দেশ বা রাষল্জ্য তংকালে প্রসিদ্ধ প্রাগ্‌জ্যোতিষ, লৌহিতয, কামরূপ, কামতা ও কোচবিহার দেশ বা রাজ্যের MUL S হয়েছে। পুরাণ ও Gey প্রাচীন কামরক্ূপের যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তা থেকে জানা যায়, এই দেশ Sas, avs, Vat As ও সৌমারগীঠ নামে চারটি পীঠে বিভক্ত fen: প্রাচীন কোচবিহার রাজ্য ছিল সৌমারগীঠের geste কামরূপকে মুসলমান এঁডেহাসিকরা কখনও কামরূপ, কখনও বা Stay ব'লে উল্লেখ করেছেন। খ্রীষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগে আবার তংকালে প্রসিদ্ধ SAS] রাজ্যকে কামরূপ থেকে পৃথক ব'লে উল্লেখ করা হয়েছে ( Masta হোসেন শাহের শিলালিপি ও মুদ্রা থেকে কামরু ও কামতা যে ছুটি পৃথক রাজ্য ছিল wi বেশ বোঝা যায় )। কামতা রাজ্যকে আবার কোনও কোনও মুসলমানী মুদ্রায় চাউলিস্তান বলেও উল্লেখ কর হয়েছে। এসব তথ্য থেকে সিদ্ধাস্ত Sal চলে যে, Ma পঞ্চদশ শতকের কোন সময়ে কামরূপের পশ্চিম ভাগে কামতা নামে একটি স্বাধীন রাজ্যের পত্তন হয়েছিল যেখানে খেনবংশের রাজারা রাজত্ব করতেন । এই বংশের মোট তিনজন রাজার নাম আমরা জানতে পেরেছি, যথা! নীলধ্বজ, চক্রধ্বজজ ও নীলাত্বর। এদের পরম্পরের মধ্যে কি সম্পর্ক ছিল, তা জানা যায় না। তবে 'বংশাবলী” ও ApH গ্রন্থ থেকে দেখা যায় রাজা নীলধ্বজ এই রাজবংশ তথা কামতা রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন, চক্রধ্বজ সম্ভবত Sta পুত্র ও নীলাম্বর সম্ভবত তার পোৌত্র ছিলেন। এঁদের সম্বন্ধে নানা অলৌকিক কাহিনী ও কিংবদন্তী ‘quay গ্রন্থগুলিতে স্থান পেয়েছে। থখেনবংশের শেষ



Leave a Comment