ওরা সব পারে [সংস্করণ-১] | Ora Sab Pare [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
a ওরা সব পারে কল্পনা করুন কোনও বাঘ কোনও মহিযষীকে জখম করে” যেই শুনল যে তার একটি সম্ভান আছে অমনি তার মনে পড়ল গুরুদেবের কথা, বৎস, কোনও জননীকে নষ্ট কোরো না। অমনি সঙ্গে সঙ্গে সে মহিযীকে বলল, তোমার নধর চেহারা দেখে আকৃষ্ট হয়েছিলাম বটে, কিন্তু তখন জানতাম না যে তুমি সম্ভানবতী। না জেনে যা করেছি তার তো আর চারা নেই, কিন্তু জানবার পর আর গুরুবাক্য অমান্য করতে পারি wa, অতএব তুমি বাড়ি ফিরে যাও, তোমার যা ক্ষতি করেছি তার জন্যে খেসারত দিতে প্রস্তুত আছি। বাঘের এ রকম মতিগতি আপনি sen করতে পারবেন না। কিন্তু উক্ত চতুষ্পদ শ্বাপদকে মনুষ্যে রূপাস্তরিত করুন, দেখবেন সব খাপ খেয়ে যাবে। মানুষের শেষ্ঠত্ব ওইখানেই, মানুষ সব পারে। বিজয় মল্লিকের বাইরের চেহারাটি ভালো। ফরসা রং টানা টানা চোখ, স্থললিত দেহ, দেহের ব্যঞ্জনা শুধু সুঠাম নয়, বলিষ্টও। স্বহাসিনীকে মুগ্ধ করবার মতো দেহ-সৌষ্টৰ যৌবনে সত্যিই ছিল বিজয় মনল্লিকের। শুধু স্ুহাসিনীর নয়, অনেকেরই yg ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি যৌবনকালে। বিজয় মল্লিকের বন্ধু এবং স্হাসিনীর দূর-সম্পর্কের ভাই বিশ্বপতি বলতেন, “বিজয় আসলে মদন, নর-দেহ-ধারণ করে” AG এসেছে রতিকে খুজতে। রতি নাকি স্বর্গ থেকে পালিয়ে এসে সিনেমায় নেবেছে। তাকেই খুঁজে বেড়াচ্ছেন আমার বন্ধু » বিজয় মল্লিকের সামনেই এ সব কথা বলতেন বিশ্বপতি। কারণ আজকাল বন্ধু মানে হয় চাটুকার, না হয় স্বার্থ সিদ্ধিদাত! গণেশ। বিশ্বপতি ছুই-ই ছিলেন। বিজয় মল্লিক আর স্থহাসিনীর সম্পর্কে আমার একটা এঁতিহাসিক উপমাও WA জাগে মাঝে মাঝে। সেলিম আর মেহেরুপ্সিসা। প্রেমে পড়বার



Leave a Comment