বঙ্কিমচন্দ্র | Bamkimchandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
লক্ষি মলেল্দ প্রথম facet (১) (বাংলার নব্য লেখকদিগের প্রতি উপদেশ দিতে যাইয়া বন্ধিমচন্দর বণিয়াছেন, “যদি মনে এমন বুঝিতে, পারেন যে fafa দেশের বা মনুষাজাতির কিছু মঙ্গল সাধন করিতে পারেন, অথবা সৌন্দধ্য সষ্টি করিতে পারেন, তবে অবশ্য লিখিবেন।” বন্ধিমসাহিতোর বিচারে প্রবৃত্ত হইতে হইলে সাহিত্যস্থষ্টর এই মূল উদ্দেশ্যের আলোচ” করা প্রয়োজন i care বলিতে বন্ধিমচন্দ্র_কি _ব্ঝিতেন . এবং মনুম্যাজাতির ম্গলসাধনের সঙ্গে . সৌন্দয্যস্থষ্টির সংযোগ কোথা%: তাহার বিচার করিতে হইবে । ব্ব্ক্কিমচন্দ্ মানব মনের বৃত্তিগুলিকে নান] শ্রেণীতৈ ভাগ করিয়া-. ছিলেন- -জ্ঞানার্িনী বৃত্তি, চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তি, কাধ্যকারিণী বৃত্তি। কাধ্য- কারিণী বৃত্তিগুলিকে ছাড়িয়া দিলে, arate ও চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তির মধ্যে একটি পার্থক্য দ্বেথা যায়। জ্ঞানার্জনী বৃত্তির উপজীব্য হইতেছে প্রত্যক্ষ ও অনুম।ন, চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তির অনুশীলন হয় অনুভবের Here এবং চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তিই স্থন্দরের উপাসনা করে। এথন প্রশ্ন deca: ঃ ১



Leave a Comment