সীমা | Shima

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
২ সন্ধ্যার অনেক পরে। মুরলীবাবুর শোবার ঘরে BH শয্যায় তাহার পত্নী সরোজিনী সুইয় a | কাছেই একগানি চেয়ারে মুরলীবাবু বিমর্যভাবে বসিয়াছিলেন একটু পরে ঘড়িতে আটটা বাজিয়া গেল । মুরলীবাবু পত্নীকে লক্ষ্য efan বলিলেন-- তার আসবার সময় তো প্রায় হয়ে এলো । তোমার মাথা HAY একটু কম্লে! ?” একটা salle শব্দ করিয়| সরোজিনী বিরক্তভাবে উত্তর দিলেন “মাপা মার আমার কমেছে, এই সব আপদই আমার cia করবে দেগছি। কি জ্বালা বাবা! তোমার ভাই যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন তো আমাদের একবারও মনে করেন নি। এখন মরবার সময় একট] ধেড়ে মেয়ে দিয়ে গেলেন আমাদের ঘাড়ে চাপিয়ে । ওই রকম মায়ের যে মেয়ে সে কি কখনও ভাল হয়, না ওই রকম বাপের কাছে যে মেয়ে মানুষ হয়েছে সে সং্গালেল কিছু শিশেছে । সব বড়লোকের মধ্যে সভ্য সমাঙ্গে আমাদের বাস; এর মপ্যে কি করে মে তাকে মানিয়ে নেব আমি, তা তো ভেবেই পাচ্ছি না। তোমার ভাইয়ের কি কোনও আক্কেলই ছিল না। মা যাঁর অমন ক্লে চলে গ্যাছে তাকেই এত বয়েস অবধি আইবুড় রেখেছে কোন বিবেচনায় নল তো ?” মুরলী বাবু কুষ্টিত স্বরে বলিলেন--“সাতীশ একটু বেখেযালী fea বটে কিন্তু তার মনটা ছিল ভারী সাদা, ভারী কোমল, মা মার| যাবার পর সামান্ত কারণে সে বাড়ী ছেড়ে চলে যায় তারপর আর কোনও ৩



Leave a Comment