সংশপ্তক [সংস্করণ-১] | Sanshaptak [Ed. 1]

কথাটা বলেছিল জাহেদ, ওদের সবার মেজো ভাই, মালু মনে রেখে দ্বিয়েছে। আজ সুযোগ বুঝে ঝেড়ে দিল কথাটা। ওর মুরুব্বিপনা ঢেখে মুখ টিপে হাসে রাবু, বলে, মেজোভাইকে তো আচ্ছা পীর ঠাউরেছিস, তোর আঁর ভাবনা কি ? কয়েক লাফে রাস্তাটা একরকম টপকে চলে আসে ওরা। ভুইঞা বাড়ির পেছন fee দিয়ে কারি বাড়ির পাটি পাতার জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। এর পর একটা লম্বা ধানক্ষেত | ক্ষেতের ওপারে হুরমতির বাড়ি | এতদূর এসে শেষে ওই ক্ষেতটাই বুঝি ওদের আটকে রাখল। ক্ষেতের একদিকে সদর রাস্তা । অন্যদিকে মিঞাদ্বের নারিকেল-স্থপারির বাগিচা। দুিকেই লোক চলাচল। হাফ প্যান্টের ছুপকেটে দুহাত গুজে ক্ষেতের আলটা ধরে ছোট ছোট পায়ে এগোয় মালু। কিছুদূর গিয়ে পকেট থেকে বা হাতটা বের করে তালুটা প্রসারিত করে মালু, অর্থাৎ, এগিওনা, রাস্তা মুক্ত নয়। কতক্ষণ এভাবে দাড়িয়ে থাকা যায়! মশার কামড় থেয়ে চটে যায় আরিফা : মশা আর আস্ত রাখবে না আজ, তার উপর বাড়ি ফিরে আম্মার কিল। সবই তোর ga! রাবুও রেগে ছিল। এই মাত্র একটা লাল কালো পিপড়ে লেজ মুখ খিচিয়ে কামড় বসিয়ে দ্বিয়েছে ওর কবজির গোড়ায়, cre জবাব দেয় তিরিক্ষি মেজাজে; আমি খুব পায়ে ধরে সেধে- ছিলাম কিনা? এলি কেন? ংকেত আসে না মালুর। মাঝে মাঝে গোড়ালিটা উচিয়ে পায়ের আঙুলে ভর দিয়ে দাড়িয়ে লম্বা হতে চেষ্টা করছে ও। যাতে দূর বাকটাও দেখতে পায় সহজে ৷ কাজটায় রীতিমত হাত পাকিয়ে ফেলেছে Wl aly আর আরিফ! যেদিন থেকে পর্দা নিয়েছে সেদিন থেকেই মালু ওদের আইন অমান্তের বিশ্বস্ত সহচর। এই তো cafta aaa বাড়ির বিয়েটা দ্বেখিয়ে আনল রাবুকে। বড় সখ ছিল রাবুর কনে সাজান দেখবে। তা দেখেছে বই কি! আর মান্দার বাড়ির জাম খাওয়া ? সে তো একেবারে দিনদুপুরের ব্যাপার। মান্দার বাড়ির ‘gis’ জামের তুলনা হয়না, যেমন মিষ্টি রম তেমনি ae মাংস, ভেতরে দানা এক রকম নাই বললেই চলে। রাবু আপা বলল, ওই জাম খেতে হবে এবং গাছে বসেই Atay তো খুসিতে ডিগবাজি থায়। Tecan নামাজের মাঝে যোহুরটাই সবচেয়ে দীর্ঘ। তার উপর যোহর ১৪