বইয়ের লেখক
Anindya Choudhury - অনিন্দ্য চৌধুরী,
Aniruddha Chowdhury - অনিরুদ্ধ চৌধুরী,
Manindra Dutta - মণীন্দ্র দত্ত,
Priti Palchaudhuri - প্রীতি পালচৌধুরী,
Rabindranth Basu - রবীন্দ্রনাথ বসু,
Sudhanshu Ranjan Ghosh - সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ,
Tirthapati Dutta - তীর্থপতি দত্ত
Aniruddha Chowdhury - অনিরুদ্ধ চৌধুরী,
Manindra Dutta - মণীন্দ্র দত্ত,
Priti Palchaudhuri - প্রীতি পালচৌধুরী,
Rabindranth Basu - রবীন্দ্রনাথ বসু,
Sudhanshu Ranjan Ghosh - সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ,
Tirthapati Dutta - তীর্থপতি দত্ত
বইয়ের আকার
56 MB
মোট পৃষ্ঠা
654
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)১৬ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ SCOR গল্প দশটা---এই একঘণ্টা তুমি টেলিফোনের কাছে থাকবে AT যদি আমাকে কেউ ফোন
করে, কথা শেষ হলে পর আমি তোমাকে ফোন করে জানাব। ভয়ের কিছু নেই তো স্যার? সকালে ডাক্তারের নিজের আতঙ্কের কথা মনে পড়ল কিন্তু তিনি বেশ আত্তরিকভাবেই
বললেন, আমি নিশ্চিত, ভয়ের কিছু নেই। সেদিন রাতে ডাক্তার এক ভোজের নিমন্ত্রণে না গিয়ে ঠিক সাড়ে নটার কিছু
আগে নিজের পড়ার ঘরে গিয়ে, বসলেন। যে বিধি অনুযায়ী প্রেতাত্মাদের গতিবিধি
নিয়ন্ত্রিত সে সম্বন্ধে মানুষের অজ্ঞতাবশত ডাক্তার GINS রলতে পারেননি কেন
মাঝে মাঝে নির্দিষ্ট সময়ে তাদের আবির্জাব' ঘট, বিশেষ করে সেই প্রেতাত্মার যখন
কোন সাহায্যের প্রয়োজন হয়, যেমন এখানে হতে পারে, তিনি দেখেছেন দিনে
অথবা রাতে ঠিক একই সময়ে আগমন হয়। নিয়ম অনুযায়ী, এদের দেহ ধারণ
করার বা উদ্দেশ্য জানাবার বা অনুভব করানোর ক্ষমতা মৃত্যুর পরেই GSS কিছুক্ষণের
জন্যে অতি তীব্র থাকেন পরে যত তারা পৃথিবীর অভিমুখ থেকে দূরে সরে যায়
তাদের ক্ষমতা তত ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হতে হতে একেবারে নিবৃত্ত হয়। আজ
রাতে তিনি আরো ক্ষীণ অনুভূতি উপলব্ধি করবার জন্যে তৈরি হয়ে আছেন। শুঁযোপোকা
থেকে যেমন নতুন WAT জন্ম হয় তেমনি গোড়াব দিকে আত্মা দেহ থেকে পৃথক
হলে দুর্বল হয়। ঠিক সেই সময় টেলিফোন বেজে উঠল। আগের রাতের মো ক্ষীণ নয় কিন্ত
তা স্বাভাবিকভাবেও নয়। ডাক্তার তৎক্ষণাৎ উঠে গিয়ে ফৌঁনটা কানে দিলেন। তিনি
শুনতে পেলেন হৃদযবিদারক ফোপানি, সেই সঙ্গে প্রচণ্ড আক্ষেপ, মনে হল যেন
শোককারীকে খণ্ড-বিখণ্ড করে তুলছে। তিনি কথা বলার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেন, অজানা ভযে সমস্ত শরীর
ঠাণ্ডা বোধ হল তবু যদি তার পক্ষে সম্ভব হয সাহায্য করার জন্যে উৎসুক হয়ে
উঠলেন। হ্যা, হ্যা। অবশেষে তিনি বললেন। আমি ডাক্তার চীসডেল। আমি তোমার জন্যে
কি করতে পারি? আর তুমিই বা কে? যদিও ভাবলেন এটা অনাবশ্যক প্রশ্ন আস্তে আস্তে ফোপানি থেমে গেল। ফিসফিস শব্দ হতে লাগল। তখনও কান্নার
বেগ থামেনি। আমি বলতে চাই স্যার- -আমি বলতে চাই-_আমি অবশ্যই বলব-_ a, কি বলবে বল? না, তোমাকে নয়-_অন্য আর একজনকে। যে আমাকে দেখতে WAS! আমি
তোমাকে যা বলব তাকে কি বলবে ? তাকে আমার কথা শোনাতে অথবা আমাকে
দেখাতে আমি পারব না। তুমি কে? তার কথা শেষ হবার আগেই ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন। চার্লস লিংকওয়ার্থ। আমার মনে হয় তুমি জান। আমি ভীষণ ye ST) আমি জেলখানা
ছাড়তে পারছি না-_তীষণ ঠাণ্ডা! তুমি কি এঁ ভদ্রলোককে ডেকে পাঠাবে?