পরিচয় [বর্ষ-৩৯] | Parichay [Yr. 39]

১৩৭৬ ] রবীন্দ্রমানস ও দার্শনিক প্রত্যয় > ভৌগোলিক সংজ্ঞ] নয়। এসব উক্তির পুনরুপ্লেখ করলাম এই সত্য কথাটি পুনরায় স্মরণ করার জন্য যে, mina অর্থে তাত্তিকক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথ সর্বদাই WATTS বুঝেছেন। ফলে, তার মানবধর্মনও এক স্ববিরোধে খণ্ডিত হয়। রবীন্দ্রনাথের দার্শনিক wy—ata অন্তনিহিত সম্পদ হলো Aes এবং STATS উত্তীর্ণ হয়ে বৃহৎ মানবমনের সঙ্গে একাস্থাপন-__মানবিক গুণে san সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও আধুনিক জীবনবিল্তাসের সঙ্গে সম্পর্কহীন, £4 সম্পর্কের জটিলতাগুলে। তার নির্বস্তক মানবপ্রেম দ্বারা অভিব্যক্ত পা] বাপ্যাত হয় না। সেজন্য লেখকের এই সিদ্ধান্ত “বস্তুত রবীন্দ্রদর্শন মাত্র সমস্যার সমারান অন্বেষণ করেই wl হয় নি, প্রকৃত ভারতীয় এঁতিহোর ধারক ও বাইক হিসাবে দিয়েছে এক মহৎ জীবলদর্শন a দিয়ে ate ততের জগৎ ব্যাথ্য! করা৷ নয়, জীবন-জগংও''' উদ্ভাসিত হয়” গ্রহণে Fai জাগে। উপনিষদের আমলে উচ্চারিত we দিয়ে সত্য সত্যই আমাদের আধুনিক জ্াবন-জগ২ উদ্ভাসিত হয় কি ? Aa, আমাদের প্রত্যক্ষ প্রবহমান জীবনকে ABS করার শক্তি সে গারণ করে কি? লেখক স্বয়ং বলেছেন, “এই দ্রুত স্পন্দনশীল ইন্তজ্রিয়গ্রাহ অভিজ্ঞতার জগতে রবীন্দ্রনাথ সত্য অগ্বেষণ তাই নিক্ষল মনে করলেন” (প্.২৩)। তাই যদি হয়ে থাকে, Shaq পৃথিবীতে যদি সত্যের সন্ধান না-মেলে, তবে রবীন্দ্দর্শন এই ইন্গ্রিয়গ্রাহ পৃথিবীকে উদ্ভাসিত বা রূপাস্তরিত করবে কিরূপে ? রবীন্দ্রদর্শনের প্রায়োগিক মূল্যই al কতটুকু ? এই প্রশ্নটি অন্য এক দিক থেকেও উত্থাপন কর! যেতে পারে। লেখকের ate মন্তব্য? “সত্য যদি মাত্র তাত্বিকের গবেষণার বিষয় না হয়, তা যদি দেমন্দিন জীবনে প্রতিফালত হয়-_হ্য় অর্থক্তরিয়ার জ্নক--জীবনদর্শনের ভাতা হলে সত্য কদাপি মানবিক যোগছিন্ন হতে পারেনা বা হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়? (পৃ. ১২ )। মানবক্ন্দ্রিকত। যদি দশনচিত্ত] থেকে 1৬ ত নাহয়, যদি বিশেষকালের মানুষকে তা অবলম্বন করে জীবনসাধনায় অগ্রসর হতে হয়, তবে এর প্রায়োগিক দিকটাকে গুরুত্বপূর্ণ বলে স্বীকার করতে By) কিন্তু রবীন্দ্রনাথের যে-মানবসংযোগ, তত্বচিনস্তার ক্ষেত্রে তা তো সীমাবদ্ধ কাল ও cage অতিক্রম করে “নরদ্বেবতা” অর্থাৎ এক অস্তিত্বহীন সত্তার সংযোগ । আমার জিজ্ঞাস্য, অস্তিত্বহীন এক সত্তার অস্বেষণ কি বাস্তব সম্পর্কগুলোর রূপান্তর বা উন্নয়নে সক্ষম ? সত্তাদর্শনের লেখক এ- জিজ্ঞাসার কোনে উত্তর দেননি |