জনপদের ছন্দ | Janapader Chanda

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
স্থাপনের জন্য সংগে নাগকন্যা CAT মহাভারতের এই উপমা হয়ত” বিসদৃশ হল। কিন্তু নাগা শুভেচ্ছা মিশনের সংগে মধ্যমণি ছিলেন একটি নাগা নারী । তিনি ইংরাজী জানেন | ক'লকাতার কাগজওয়ালারা ঢাকঢোল বাজিয়ে ঘোষণা করল, সমস্ত ব্যাপারটাই মার্কিন মিশনারীর কারসাজী । স্বতন্ত্র নাগারাজ্যের কল্পনা কেবল মিশনারীদের মগজ থেকেই বেরিয়েছে | ঠিক এ সময়েই তিনদিনে তিনস্থ্‌কিয়ার কাজ শেষ করে আমি রেলগাড়ীতে আসছিলাম মণিপুররোড 1 রাত পোহাল মণিপুর রোড এসে । এখান থেকে মোটরবাসে চড়ে আমাকে নাগাপাহাড়ে ঢুকতে হবে | গভীর জংগলের ভেতর দিয়ে পথ । পথ কিন্তু পিচঢাল|। সেই আকার্বাকা পথে আমাদের যাত্রী-বোঝাই বাস চলছে হন্‌ হন্‌ করে। এক দিকে পাহাড়ী নদী । নদীর কাছে গা Gee থেঁষে লোমশ পাহাড় HUIS আকাশে উঠে গেছে । অন্যদিকে আগুনে ঝলসানো গাছের শত শত কালো sear যেন প্রাগৈতিহাসিক যুগের বিভূতি। বছর চব্বিশ বয়সের একটি নাগা নাস” আমার সামনের সীটে বসে আছে। ওকে আমি খানিকটা চিনি। জোড়হাটের এক মাকিন মিশনারী হাসপাতালে ও কাজ করে। ছুটি নিয়ে দেশে যাচ্ছে। বেশ ইংরাজী বলতে পারে মেয়েটি । মণিপুর রোড স্টেশনে যখন একই বাসে আমরা উঠতে যাচ্ছি, তখন ও-ই আমাকে ডেকে fat cay করেছিল--“হ্যাল্লো, আমাকে চিনতে পারেন ?” “হ্যা, চিনতে পেরেছি । আপনিই তো জোড়হাটের হাসপাতালে ডাক্তার সাহেবকে দেখা করার ব্যাপারে সাহায্য করেছিলেন ।” “বেশ মনে আছে দেখছি”, মেয়েটি বললে । ১২ জনপদের ছলাঁ



Leave a Comment