সাহিত্য-বিতন | Sahitya-bitan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সাহিত্য-বিচার ) যাহারা সাহিত্যের abl, তাঁহাদের কাজ এ স্মষ্টিকাধ্যেই সমাধ হয়, প্রতিভার কোন জবাবদিহি নাই। সবল eRe আদিমষ্টা ভগবানেরও--সবটটিই একমাত্র A, তাঁহার অতিরিক্ত কিছু তিনিও বলিতে বাধ্য নহ্নে। কিন্ত সেই Ba অর্থ, মানুষকে আপনার জ্ঞানে বুঝিয়া লইতে হয়। কবি ও মি, বিজ্ঞানী ও দার্শনিক, কতরূপে তাহার কত ব্যাখ্যাই করিতেছেন; কিন্তু এই সকলের মধ্যে কবিই শেঠ ব্যাখ্যাকার, কারণ তিনি হষ্টির ব্যাথা] আর এক RY দ্বারাই করেন--ভাগবতী comics অনুসরণ করিয়া সেই WI রসরপ আমাদের চিত্তগোচর করেন। অতএব কবি ভগবানের পরেই দ্বিতীয় wer | তাঁহার wre ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয়, তাহারই নাম মাহিত্যমমালোচনা। কারণ, যাহাকে সমালোচন! বলা হয়, তাহা আমনে ব্যাখ্যা! মাত্র, কবির সৃষ্টিকে ৷ ভাল করিয়া আমাদের চিত্তে ধরাইয়! দেওয়াই তাহার অভিপ্রায়। আমি এ বিযয়ে ইতিপূর্বে নানা প্রসঙ্গে যে সকল আগোচনা করিয়াছি, এই প্রবন্ধে, তাহাই একটা সংক্ষিপ্ত অথচ সম্পূর্ণ আকারে উপস্থাপিত করিতে চেষ্টা করিব; মাহিত্য- বিচারের কয়েকটি মূল তত্ব যতদূর Fea সুস্পষ্ট ও সুনিরপিত করাই আমার we | | প্রথমেই, সাহিত্য কি--অস্তত আমার আলোচনার বিষয়ীতূত যে সাহিত্য, 'তাহার একটা] সংজ্ঞা নির্দেশ করা গ্রয়োজন। যা বলা যায়, মানুষ তাহার ভাষায় যাহা কিছু রচনা করে তাহাই সাহিত্য, তবে সাহিতায-বস্তটির কোন বিশেষ ধারণাই হইল না; কারণ, ভাষা মানেই সাহিত্যের ভাষা নয়, এবং রচনা-



Leave a Comment