অরুণ-বহ্নি | Arun-byakti

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভয় নাই, ওরে ভয় নাই, নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই | সে সময় “অনুশীলন” আর ‘gated এই ছুটি বৈপ্লবিক দল ভারতবর্ধের মুক্তি অর্জনের জন্যে রক্তবিপ্লবেব আয়োজনে লিপ্ত । আমার সহপাঠিনী প্রফুল্ল ব্রহ্ম যুগাম্তর দলেব মঙ্গে ছিল সংশ্লিষ্ট। তারই মাধ্যমে আমার ACH স্থাপিত হল এ'দেব cary আমাকে পেয়ে দাদারা খুশি, কারণ আমার মন পূর্ব থেকেই প্রস্তুত হয়ে উঠেছিল এমনিতর কাজেব ary | মিথ্যা অজুহাতে মাব কাছ থেকে ছুটি নিয়ে দাদাদের সঙ্গে নিয়মিত সাক্ষাৎকাব হতে লাগল । | ale বন্কিমের “দেবী চৌধুরাণী” বহন ক'রে নিয়ে এল নতুনতব ইঙ্গিত । গীতা হল সঙ্গী | Asics শুধু কর্মানুষ্ঠান আর দেবপুূজায় আবৃত্তি করাব মন্ত্র ব'লে নিইনি আমরা, গীতা ছিল আমাদের অগ্নিমন্ত্রেব দীক্ষাগ্রন্থ। বাড়ি থেকে টাকা-পয়সা যা পারি সংগ্রহ ক'বে নিয়ে গিয়ে দলের দাদাদের হাতে তুলে দিতাম। আর এর জন্যে আমাব দাদাই খেতেন বকুনি । কারণ মা SAA করতেই পারতেন না যে, আমার পক্ষে এভাবে টাকা লরিয়ে নেওয়া সম্ভব । দলের অর্থের প্রয়োজন ; মায়ের গয়নার বাক্স থেকে একখানি সোনার হার নিয়ে গেলাম। দিন পনের পর ধরা পড়ল যে হার হাবানো গেছে। মাব সন্দেহ হল দাদার ওপর। তার লাঞ্ছনাব সীমা রইল না। তিনি নীরবে সব A করে গেলেন। বুঝেছিলেন, কে নিয়েছে ওটা, আব কেনই বা নিয়েছে। আমাদের দলের সঙ্গে Sta ছিল না প্রত্যক্ষ যোগ ৷ কিন্তু তবু আমার প্রতি তার ছিল একটা বিশেষ প্রশ্রয়ের ভাব। সব কাজে আমি পেতাম Sta উৎসাহ আর প্রেরণা। কনিষ্ঠ সহোদর মমরপ্রসাদের মারফৎ দলের দাঁদাদের সঙ্গে যোগাযোগের ব্যবস্থা ছিল। তাঁদের কাছ থেকে নির্দেশ ৯



Leave a Comment