এ টেল অফ টু সিটীজ [সংস্করণ-৩] | A Tale Of Two Cities [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এ টেল অফ টু সিটাঙ্জ ণ “অলিভার টুইস্টু' আর “বারনাবীরাজ” প্রায় একসমঙ্গেই বেরোতে সুরু হয়। এই দু'খানি বইয়েরই কপি-রাইট বা সর্ন্বশ্ব্ন বিক্রী করবার অঙ্গীকারে ডিকেন্স্‌ অগ্রিম টাকা নিয়েছিলেন, কিন্তু সেটা মে কত বড় ভুল হয়েছিল তা তিনি বুঝতে পারলেন “অলিভার pew’ বেরোবার AL) যে-টাকা প্রকাশক তাঁকে দিয়েছিল তার বন্ত্তণ টাকা অল্পদিনের মধ্যেই প্রকাশকের পকেটে উঠল, অথচ ডিকেন্স্‌ আর কিছুই পেলেন না। এতে তাঁর মন গেল ভেঙে--বারনাবীরাজ' আর লিখতে তার মন উঠল না। কারণ খাটুনি ত cate নয়, অমানুষিক পরিশম! যাই হোক-_ব্হকম্টে তিনি অনেক বেশী টাকা ফেরৎ দিয়ে এ Gath বই-ই আবার ফিরিয়ে face পেরেছিলেন ) এবং তখন “বারনাবীরাজে ও তার মন আবার খুশি হয়ে কাজে লেগেছিল। ১৮৪০ oly নাগাদ তিনি একখানা কাগজ বার করলেন, 'মাস্টার হাম্ফীজ ক্লকঃ নাম fern; এই কাগজেই তাঁর “ওল্ড কিউরিওসিটা শপ বেরোতে Ve হয়। এই করুণ কাহিনীটি লিখতে লিখতে ডিকেন্দ্‌ মিজেও খুব বিচলিত হ'য়ে উঠেছিলেন এবং Sta পাঠকদের GS কথাই নেই। এই বইটি উপলক্ষ্য ক'রেই তার খ্যাতি আটলান্টিক সর্ব-প্রথম পার হ'য়ে আমেরিকায় পৌচেছিল, কারণ তিমি যে কত বড় সাহিতিক, তা এর আগে মামেরিকা বুঝতেই পারেনি। 'বারনাবীরাজ'ও আবার নতুন ক'রে এই 'হাম্ফীজ রুকেই' বেরোয় এবং এ বই শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ডিকেন্স্্‌ও কাগজ দিলেন az ক'রে” এত পরিশ্রম তার সইল না। আমেরিকায় যাওয়ার মতলব



Leave a Comment