নব-বিধান | Naba-bidhan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
নব-বিধান 53 ইহার অদ্ভুত বিবরণ সোমেন আজ সকালেই শিখিযাছে, কহিল, আজ সংক্রান্তি, কাল সন্ধ্যা-বেলায় উই উচুতে বাশ বেঁধে টাঙাতে হবে বাবা। মা বলেন) আমার ঠাকুদ্জারা যারা স্বগে আছেন, তাঁদের আলো দেথাতে হয়। তারা BAH করেন। শৈলেশের মেজাজ গরম হইয়াই ছিল, টান মারিযা পা fia সমস্ত ফেলিয়া ধমক দিয়া কহিল, আশীর্বাদ করেন! যত সমস্ত কুমংস্কার--বা পড়গে যা বল্চি | তাহার এত সাধের আকাশ-প্রদীপ ছত্রাকার হইয়া পড়ায সোমেন কীাদ-কাদ হইয়া উঠিল। উপরে কোথা হইতে মিষ্ট কণ্ঠের ডাক আসিল, বাবা সোমেন, কাল বাজার থেকে আমি আরও ভাল একটা আকাশ-প্রদীপ তোমাকে কিনে atfacy দ্বেব, তুমি আমার কাছে AF | মোমেন চোখ মুছিতে মুছিতে উপরে চলিয়৷ গেল। শৈলেশ কোনদিকে দৃষ্টিপাত না করিযা গম্ভীর বিরক্ত মুখে তাহার পড়িরার ঘরে faa প্রবেশ করিল। পরক্ষণেই ছোট্ট ঘণ্টার শব্দ হইল-- টুন্‌ টুন্‌ টুন্‌ RA! .কেই সাড়া দিল না। আবদুল? আবদুল আসিল না। গিরধারী ! গিরধারী | গিরধারীব পরিবর্তে বাঙালী চাকর গোকুল গিয়া viata ফাক দিয়] মুখ বাড়াইয়া৷ কহিল, আছ্ে-- শৈলেশ ভয়ানক ধমক fea উঠিল, আজে? ব্যাটার! মরেছিপ্‌ 7



Leave a Comment