আলাপচারী রবীন্দ্রনাথ | Alapchari Rabindranath

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
&/* আমাদের অবাক করে দিয়ে যেন মজা পেতেন। কতদ্দিন দুপুরে বসবার ঘরে ঢুকে হাতের কাছে কাগঞ্জ পেনসিল যা পেয়েছেন, তাই নিয়ে water বসে acy ছবি আকছেন, আমর] কিছু জানিনে। হঠাৎ তাঁর কাশির শবে ছুটে এসে অনুযোগ করতুম, “কেন জানতে দেননি, কেন ডাকেন- far—aga হাসিতে সব ভুলিয়ে দিতেন। কথনো বা ঘরকন্নার FING ব্যস্ত, একসময়ে এসে দীড়িয়ে দাড়িয়ে আমার কাজ দেখছেন, হঠাৎ তাকে সামনে দেখতে পেয়ে খুশিতে ভরে উঠি। পিঠের দিকে ঘোরানে ডান হাতটি এগিয়ে দেন । হাতে তারই সাক] ছবি একখানি, তা'তে লেখ 'বিজয়ার আশীর্বা?। খেয়াল হোলো সত্যিই তো আজ বিজয়া। সকাল থেকে এই কথাটাই ভূলে ছিলুম; কিন্তু যিনি আশীর্বাদ করেন তার যে তুল হয় না। দু-হাতে তার পায়ের ধুলো মাথায় নিলুম। বাগান করবার শখ হোলো! আমার। গরম কাল, বেলা দুটোর সময় একদিন “দেশ পত্রিকার কয়েকটি পাতা ছিড়ে নিয়ে এসেছেন গুরুদেব আমাকে দিতে ও দেখাতে | শুধু তাই নয়, আগাগোড়া জোরে জোরে পড়ে বুঝিয়ে দিলেন। শেষে ঠিক হোলে! এ জমিতে এবার চিনেবাদাম লাগালে জমি ভালো ইবে। কাকর ও বালি মেশানো জমি, তাতে আর বাগানের কীই বা বাহার করতে পারি; তবু, উৎসাহ দেবার aca কতদ্দিন বিকেলে, আমার এই বাগানে ছোট্ট গোলঞ্চ গাছের cary ছায়াটিতে এসে বসতেন। কতদিন বিকেলে এই বাগানেই আসর SAS | ছয়মাসের fie অভিজিত একদিন হঠাৎ মাঝরাতে দারুণ কান্না জুড়ে দিলে । কারণ বুঝতে পারিনে, বাড়িতে অন্য কেউ নেই তখন। এ অসহায় শিশুর কাছে মিজেকে আরো অসহায় মনে হোলো। কী করি। আবার এক ভাবনা-পাশে HAAS গুরুদেব আছেন। নিস্তুতি রাতে এই কায্নায় যদি গুরুদেবের ঘুম ভেঙে যায়। তাড়াতাড়ি সে দিকের জানালা বন্ধ করে দিলুম। থানিকবাদে দরজার কাছে



Leave a Comment