কিন্তু কে খবর রাখে | Kintu Ke Khabor Rakhey

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
--দশ-- কথা জানবার পরও কি আমি গণপতরাওয়ের সঙ্গে আলাপ না করে থাকতে পারি? চলুন, আজ রাত্রেই ভার ওখানে যাই |’ 'আজ রাত্রে? তা আমার কোনে! আপত্তি নেই। খাওয়ার পরেই যাওয়া যাবে। তাদের বাড়ির আর সকলের সঙ্গেও দেখা হবে। সেখানে আর একজন গণপতরাও আছেন তার সঙ্গেও আলাপ করতে পারলে বেশ**” এইভাবে বন্ধু তাদের সকলের বিষয়ে আরে] অনেক কথ! আমাকে বললেন। তখন আমার কৌতুহল আরো বাড়ল, কখন খাওয়াদাওয়ার পাট শেষ হবে আর আমরা! তাদের বাসায় যাব--এই ভেবে আমি খুব উতলা RATT | tg শীদ্র খাওয়াদাওয়া সেরে বন্ধুর সঙ্গে যেখানে fara, নানাসাহেব আর দুই গণপতরাও ছিলেন সেখানে গেলাম। বন্ধু আমার নাম ধাম জীবিক! ইত্যাদির কথা বলে আমার পরিচয় দিলেন। অনেকক্ষণ নানা বিষয়ের গল্পে আনন্দে সময় কেটে গেল | সে-সব বলবার সময় নেই, প্রয়োজনও নেই | সেকথার এখানেই ইতি দিয়ে CY এই কথাই বলতে চাই যে গণপত- রাও যে-কাজের ay এসেছিলেন তা সার হওয়ায় পরের দিনই তার ফিরে যাবার কথা ছিল' । আমার কাজও শেষ হয়েছিল, আর গণপতরাওয়ের সঙ্গে আলাপ-_না বন্ধুত্ব করবার ইচ্ছা খুব বেশি হয়েছিল তাই আমি স্থির করলাম যে দুজনে একসঙ্গেই ফিরব। পরদিন আবার তার বাসায় গেলাম আর সেখানকার সব চোখে দেখে এলাম। বন্ধু আমাকে ey কাহিনী বলেছিলেন, কিন্তু তাতেই আমার মনে যনমুদিদিমণির চিত্র অংকিত ছয়ে গিয়েছিল। তাই সেদিন-_রথুনাথরাও বোধ হয় এরকম ছিলেন, যমুদিদি এরকম ছিলেন--এইসব কল্পনা করে মনের চোখে তাদের ছবি দেখতে লাগলাম। তখনে] অবশ্য আমি সে জীবনকাহিনী পড়িনি | কথামতো আমি আর গণপতরাও দুজনে একসঙ্গেই পুণায় গেলাম। পাঁচ ছ' ঘণ্টা দুজনে একসঙ্গে ছিলাম; আর দুজনের স্বভাবের এতটা Asay ছিল যে এই অল্পসময়ের মধ্যেই আমাদের গভীর বন্ধুত্ব হল । এত ঘনিষ্ঠতা হল যে পুণায় পৌছৰার পরের দিনই গণপতরাও আমার বাড়িতে এসে অনেকক্ষণ কাটালেন। তারপর আমি গেলাম, তিনি এলেন, পরস্পরের AIRC ভালোমন্দের কথাবার্তা হতে লাগল। এর মধ্যে একদিন তিনি তার eile জীবনের কাহিনী মোটামুটিভাবে আমাকে বললেন, একথাও



Leave a Comment