এপিডেমিক | Epidemic

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৪ এপিডেমিক সকাল আর সন্ধ্যায় পড়ানোর মেহনদ। মেহেনদই বটে। ওর চেয়ে মাটি কোপানও বোধ হয় অনেক সহজ । কেঁদো-কেঁদো খি-ছধুখাওয়া| থাড়ে- গদ্দানে একাকার তিনটি ছেলে । মারামারি, হৈচৈ, হট্টোগোল আর বাদরামি ছাড়া যারা আর কিছু জানে না, তাদের শেখাতে হবে লেখাপড়া। এর চেয়ে গাধাকে পিটিয়ে ঘোড়া করাও বুঝি কম কষ্টসাধ্য | কিন্তু দুর্ভাগ্য আবার তাকে ঠোক্কর দিল । একটা নয়, অমন তিন তিনটে কৌদেো৷ ছেলেই পরীক্ষায AGG মেরে তকমা-আটা শোফারের পিছনে মোটরে বসে হৈ হৈ করতে করতে বাড়ীতে ফিরে এল। আর ঠিক পরের দিনই কর্তার ঘরে ডাক পড়ল রবীনের | বিরাট একটি ঘোরান চেয়ারে বিরাটতর চেহারা নিয়ে কর্তা বসে বসে মেওয়া থাচ্ছিলেন। রবীন গিয়ে দাড়াল বলির Tota মত । রবীনের হঠাৎ মনে হল, জু থেকে একটা আস্ত বাঘ ছাড়া পেয়ে হুংকার দিয়ে এখনই তার ঘাড়ে লাফিয়ে পড়ে বা। কী পড়াচ্ছ হে ছোকরা? তিনটে ছেলেই ফেল করল? তারপর তাঁর বক্তব্যটকে বিশদ করে বললেন, একবারে হান্ড্রেও পারসে/ট ? শতকরা হিমাবে এঁ দাড়ায় বটে। হিসাবে এতটুকু গণদ নেই। রবীন বললে, তাইতো দেখছি। আবার ধমকে উঠলেন পিতৃদেব ? দেখছ? দেখছ মানে? ছেলেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখার কী রয়েছে? আমতা-আমতা করে রবীন ; GA] যে পড়তে চায় না”*“**“ চায় না? না চাইলেই হল? তাহলে, তুমি রয়েছে কেন? ভাত ছড়ালে কাকের অভাব ? রবীনের মাথাটা fa fa করে উঠল। তারপর, আর কোন কথা কানে যায় নি তার। সে প্রায় ছিটকে বেরিয়ে এসেছিল ঘর থেকে | ঘর থেকে AB | রাস্তা থেকে পার্ক। সেইখানে একটা বেঞ্চের ওপর গা এলিয়ে দিলে রবীন | হ্যালো, রবীন যে! মাই গড! এখানে বসে করছিস কিরে 1 মুখ ফিরিয়ে দেখল, দীপক তার দিকে এগিয়ে আসছে। এক হাতে জলন্ত সিগারেট, আর এক হাতে চিনেবাদাম। একবার চিনেবাদাম ফাটাচ্ছে,



Leave a Comment