সপ্তকন্যার কাহিনী | Shaptakanyar Kahini

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ সপ্তকন্যার কাহিনী আয়নায় নিজের ছায়ার ওপর চোখ বুলোয়। ভাগ্যিস আয়না- টায় শুধু কোমর পর্যন্ত ছায়৷ পড়ে, বাণীর অঙ্গের যেটুকু খুঁতহাীন সেইটুকু। দুহাতে এলিয়ে পড়৷ CAIN জড়িয়ে নিয়ে মিহি গলায় বলে, 'বারে, APTA?’ ভাছড়ী ঘরে ঢুকে বিছানার পাশে বসে পড়েন । হাতের ছোট ব্যাগ মেঝের ওপর রেখে বলেন, “কই প৷ দেখি ।” বাবা, বাবা কপট রাগে বাণী মুখটা আরক্তিম করে তোলে, 'মানুষটার কুশলপ্রশ্ন চুলোয় গেলো, কেবল পায়েৰ খোজখবর । ভাছুড়ী মুখ A তুলেই হাসেন, 'মানুষটা তো পায়ের ওপরই দাড়িয়ে রয়েছে। পা না সারিয়ে পদকত্রার কুশল জিজ্ঞাস! করার সাহস কোথায়?” FA শেষ করে মুখ তুলেই ভাদুড়ী অবাক । আয়ত ছুটি চোখ জলে টলমল । গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ার আর দেরী নেই | দু-একটা BAA সাম্বনার কথা ভাছুড়ীর মনে আসে, সহাম্জু- ভূতির ছিটে-দেওয়া আশ্বাসবাণী, কিন্তু সাহস হয় না স্তোক- বাক্যে রোগিণীর মত মন ভোলাতে ৷ ছেলেমান্ব্য নয়। মিষ্টকথায় সব কিছু বোঝানো যাবে এ আশা করা ভুল | বাণীই কথা বলে, 'আপনি সত্যি করে বলুন তো, পা আমার সারবেনা। তাই না ? মুখ তুলতে ভাছুড়ীর সাহস Sy a পায়ের পাতার ওপর লম্তর্পণে হাত বোলাতে বোলাতে বলেন, 'আপনি face বড়



Leave a Comment