অন্যরূপ | Anyarup

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
নিয়ে গিয়ে রান্না করে খেত । লোকে বল্তো--তুষপুকুর। পুকুরের মালিক -__শৈল মিত্তির aati বুজিয়ে জমি করে বেচতে চেয়েছিলেন। মাটি কিনে তাই দ্রিয়ে বোজান IRIE | চেতলার ধানের কল থেকে বিনা খরচে তুষ নিয়ে গাড়ি বোঝাই wa ফেলেছিলেন। ইচ্ছে ছিল-- একদিন সমস্ত পুকুরটা রাস্তা সমান করে, কাঠা প্রতি তিনশো টাকা দরে বেচে দেবেন | aaa দত্ত বলেছিলেন--দিন না, মিত্তির মশাই--একশে। টাকায় দিয়ে দিন, ও আমি বুজিয়ে নেব যা তা দিয়ে আমাকে দিন জমিটা | শৈল মিত্তির এপাড়ার তণন আদি বাসিন্দা । বললেন-_পাগল হয়েছ নটবর--টাকার আমার নেহাং খুব দরকার নইলে পড়ে থাকুক না ও জমি, এতো আর মাছ নয় যে বাসি হলে পচে atta | _-একদিন ওই জমিরই দর পাচশো উঠবে, দেখে নিও | শৈল মিত্তিরের দূরদৃষ্টির অভাব ছিল। পাঁচশো ও-জমির দর ওঠে নি, দু'হাজার উঠেছে। কিন্তু এখন মে মটবর দত্তও নেই, সে তুষপুকুরের মালি- কানাও তিনবার হাত বদল হয়েছে। টিম টিম করে বেঁচে আছে শৈল মিত্তির এখনও ৷ চোখের ওপর দেখছে, কী চেতলা কী হয়েছে, কী বালিগঞ্জ কী হয়েছে। আঁর আপসোস হয়েছে মনে মনে । ভিটের জমি নিয়ে কুড়ি face জমি ছিল মোট-_মেই জমি এখন বেচলে সাত পুরুষ থেটে CATS হোত না। ওই বালিগঞ্জের সঙ্গে এ অঞ্চলের যোগস্তত্র করবার জন্যে বহুদিন থেকে একটা পুলের কথা চলছে। ওদিকে রামবিহারী এভিনিউ আর এপার. cae ta রোডের বরাবর জুড়ে দিলে হবিধের আর অস্ত থাকে a, কিন্তু বছদিন থেকে কথা চললেও, আসলে কাজ কিছুই এগোয় নি। সভামমিতি করে আব্ে্দেন-নিবেদন করা হয়েছে--কিস্তু কে কার কথা শোনে! সদানন্দবাবুর ছাত্র পড়াতে যাওয়ার অন্বিধে, ডালহৌসী স্কোয়ারে যাদের অফিস তাদেরও যাতায়াতের অস্থবিধে। wafer কলেজ যাওয়ার অসুবিধে, শ্মশান যাত্রীদের দেহসংকার করতে যাওয়ার অস্থবিধে। আর অস্ত্বিধে শেখরেরও কম নয়। অসময়ে বৃষ্টি এসে পড়াতে শেখর চেতলার হাটের টিমের চালার নিচে াড়িয়েছিল। . ও-পাশের তেলেভাজার দোকানে তখন খন্মেরের আনাগোনা FL তার ১৬.



Leave a Comment