বিজ্ঞানসাধনার ধারায় সত্যেন্দ্রনাথ বসু | Bigyan Sadhanar Dharay Satyendranath Basu

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিজ্ঞানসাধনার ধারায় সত্যজ্তনাথ ay ১১. নাম দিলেন সুর্যের স্পেকট্রাম বা বর্ণালী । মাছ সাদা চোখে সাদা আলোয় মিলিয়ে থাকা যে রঙগুলি দেখতে পায় নি কাচ বা জলকণা তাদ্বের বিশেষ গুণের ফলে তা দেখিয়ে দিল। দেখা গেল বর্ণালীর লালের দিকের এপারে চোখে দেখার মতো৷ আলো না থাকলেও তাপ মাপার যন্ত্র দিয়ে দেখা যায় তাপের রশ্মি আসছে । এই রশ্মির নাম দেওয়া হল ইনফ্রা-রেড (infra-red )। বেগুণীর ওপারে ফোটোগ্রাফিক প্লেট রেখে দেখা গেল অদৃশ্য কোনো রশ্মি আলোর মতোই ফোটোপেটকে কালে৷ করছে। তার নাম হল আলট্রা-তায়োলেট ( ultra-violet ) | এমন আরো রশ্মির কথা সকলেই এখন জামে-_ যার নাম এক্স-রে (x-ray ), যা মানের শরীর ভেদ করে হাড়ের ছবি দেখায়। যাই হোক, বোঝা গেল সর্ষের বর্ণালীর সব খবর পাবার জন্য শুধু চোখের ওপর ভরসা করলেই চলবে না-_ চেষ্টা করে আরো যন্ত্র তৈরি করতে হবে। আলো কি ভাবে নান! জিনিসের ভিতর দ্বিয়ে চলে যায়, কি ভাবে বস্তুতে ধাক্কা থেয়ে ছিটকে পড়ে, কোন্‌ জিনিস আলো কতটা শুঁষে নেয় এ-সব নান! গুণ পরীক্ষা করে দেখা শুরু হল। একটা বস্তুকণা কত জোরে ছড়লে তা কি ভাবে চলবে, wy জিনিসে ধাক্ক৷ লেগেই বা তার চলার পথ কি ভাবে বদলাবে-- এ-সব নিয়ম নিউটন খুব নিপুণভাবে দেখেশুনে বুঝেছিলেন | মিউটন ভাবলেন আলো এক রকম WH St যা সরল রেখায় চ'লে কোনো জিনিসের ওপর ধাক্কা লেগে চার দিকে ছিটিয়ে আমাদের চোখে পড়ে বলে আমরা জিনিসটা ঢ্রেখতে পাই। SH স্বভাবের ভিত্তিতেই আলোর তখন পর্যন্ত দেখা নানা ব্যবহারের মোটামুটি ব্যাখ্য) পাওয়া গেল। তার পর ইয়ং ( Young ), ফ্রেমেল (Fresnel) ইত্যাদি বিজ্ঞানীরা দেখালেন যে খুব LR ব্যবধানে রাখা ছুটো ee crate ছিদ্রপথে আলোর রশ্মি পাঠালে ছিত্রর ওপারে nie] পর্দার ওপর পর পর সমান দূরত্বে eR ACT RTT রেখা OHA যায়। আলোর কণা ছুই ছিদ্রপথে একের ওপর এক এসে পড়লে তে



Leave a Comment